Drop Down MenusCSS Drop Down MenuPure CSS Dropdown Menu

See Our Articles In Different Styles... Grid View List View

শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

দানশীলতা

Views:

A+ A-

 দানশীলতা



মহান আল্লাহ বলেন,
﴿ۚوَمَآ أَنفَقۡتُم مِّن شَيۡءٖ فَهُوَ يُخۡلِفُهُۥۖ﴾ [سبا: ٣٩] 
অর্থাৎ “তোমরা যা কিছু ব্যয় করবে তিনি তার বিনিময় দেবেন।” (সূরা সাবা’ ৩৯ আয়াত)
তিনি আরো বলেন,
﴿ وَمَا تُنفِقُواْ مِنۡ خَيۡرٖ فَلِأَنفُسِكُمۡۚ وَمَا تُنفِقُونَ إِلَّا ٱبۡتِغَآءَ وَجۡهِ ٱللَّهِۚ وَمَا تُنفِقُواْ مِنۡ خَيۡرٖ يُوَفَّ إِلَيۡكُمۡ وَأَنتُمۡ لَا تُظۡلَمُونَ﴾ [البقرة: ٢٧٢] 
অর্থাৎ তোমরা যা কিছু ধন-সম্পদ দান করতা নিজেদের উপকারের জন্যই। আল্লাহর সন্তুষ্টি ব্যতীত অন্য কোন উদ্দেশ্যে তোমরা দান করো না। আর তোমরা যা দান করতার পুরস্কার পূর্ণভাবে প্রদান করা হবে এবং তোমাদের প্রতি অন্যায় করা হবে না।” (সূরা বাক্বারাহ ২৭২ আয়াত)
তিনি অন্যত্র বলেন,
﴿وَمَا تُنفِقُواْ مِنۡ خَيۡرٖ فَإِنَّ ٱللَّهَ بِهِۦ عَلِيمٌ﴾ [البقرة: ٢٧٣] 
অর্থাৎ আর তোমরা যা কিছু ধন-সম্পদ দান করআল্লাহ তা সবিশেষ অবহিত।” (সূরা  বাকারাহ ২৭৩ আয়াত)

হাদীসসমূহ:

1/549 وعن ابن مسعود رضي الله عنه، عن النبيِّ ، قَالَ: «لا حَسَدَ إِلاَّ في اثْنَتَيْنِ: رَجُلٌ آتَاهُ اللهُ مَالاً، فَسَلَّطَهُ عَلَى هَلَكَتِهِ في الحَقّ، وَرَجُلٌ آتَاهُ اللهُ حِكْمَةً، فَهُوَ يَقْضِي بِهَا ويُعَلِّمُهَا » متفقٌ عَلَيْهِ
/৫৪৯। ইবনে মাসঊদ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিতনবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘কেবলমাত্র দুটি বিষয়ে ঈর্ষা করা যায় 
(১) ঐ ব্যক্তির প্রতি যাকে মহান আল্লাহ সম্পদ দিয়েছেনঅতঃপর তাকে হক পথে অকাতরে দান করার ক্ষমতা দান করেছেন এবং 
(২) ঐ ব্যক্তির প্রতি যাকে মহান আল্লাহ হিকমত দান করেছেনঅতঃপর সে তার দ্বারা ফায়সালা করে ও তা শিক্ষা দেয়।’’ (বুখারী ও মুসলিম) [1]
* হাদীসের অর্থ হলউক্ত দুই প্রকার মানুষ ছাড়া অন্য কারো প্রতি ঈর্ষা করা বৈধ নয়।

2/550 وَعَنهُ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ ﷺ: «أيُّكُم مَالُ وَارِثِهِ أحبُّ إِلَيْهِ مِنْ مَالِهِ ؟ » قَالُوا: يَا رَسُولَ اللهِ، مَا مِنَّا أحَدٌ إِلاَّ مَالُهُ أحَبُّ إِلَيْهِ . قَالَ: «فإنَّ مَالَهُ مَا قَدَّمَ وَمَالَ وَارِثِهِ مَا أخَّرَ ». رواه البخاري
২/৫৫০। উক্ত রাবী থেকেই বর্ণিতরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম লোকদেরকে প্রশ্ন করলেন, ‘‘তোমাদের মধ্যে এমন ব্যক্তি কে আছেযে নিজের সম্পদের চেয়ে তার ওয়ারেসের সম্পদকে বেশি প্রিয় মনে করে?’’ তাঁরা জবাব দিলেন, ‘হে আল্লাহর রসূল! আমাদের মাঝে এমন কোন ব্যক্তি কেউ নেইযে তার নিজের সম্পদকে বেশি প্রিয় মনে করে না।’ তখন তিনি বললেন, ‘‘নিশ্চয়ই মানুষের নিজের সম্পদ তাইযা সে আগে পাঠিয়েছে। আর এ ছাড়া যে মাল বাকী থাকবেতা হল ওয়ারিসের মাল।’’ (বুখারী) [2]
3/551 عَن عَدِي بنِ حَاتمٍ رضي الله عنه، قَالَ: سَمِعتُ النَّبيّ ، يَقُولُ: «اتَّقُوا النَّارَ وَلَوْ بِشِقِّ تَمْرَةٍ ». مُتَّفَقٌ عليه
৩/৫৫১। আদী ইবনে হাতেম রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেনআমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি, ‘‘তোমরা জাহান্নাম থেকে বাঁচোযদিও খেজুরের এক টুকরো সাদকাহ করে হয়!’’ (বুখারী-মুসলিম) [3]
4/552 وَعَن جَابرٍ رضي الله عنه، قَالَ: مَا سُئِلَ رَسُولُ اللهِ  شَيْئاً قَطُّ، فَقَالَ: لاَ . متفقٌ عَلَيْهِ
৪/৫৫২। জাবের রাদিয়াল্লাহু আনহু কর্তৃক বর্ণিততিনি বলেননবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট এমন কোনো জিনিসই চাওয়া হয়নিযা জবাব দিয়ে তিনি না’ বলেছেন। (অর্থাৎ কোনো কিছু তাঁর কাছে চাওয়া হলে তিনি তা দিতে কখনো নিষেধ করেন নি) (বুখারী ও মুসলিম) [4]
‎‎‎‎‎‎
5/553 وَعَن أَبي هُرَيرَةَ رضي الله عنه، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ :« مَا مِنْ يَوْمٍ يُصبِحُ العِبَادُ فِيهِ إِلاَّ مَلَكَانِ يَنْزِلاَنِ، فَيَقُولُ أحَدُهُمَا: اَللهم أعْطِ مُنْفِقاً خَلَفاً، وَيَقُولُ الآخَرُ: اَللهم أعْطِ مُمْسِكاً تَلَفاً». متفقٌ عَلَيْهِ
৫/৫৫৩। আবূ হুরাইরাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু কর্তৃক বর্ণিততিনি বলেনরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘প্রতিদিন সকালে দুজন ফিরিশতা অবতরণ করেন। তাঁদের একজন বলেন, ‘হে আল্লাহ! দাতাকে তার দানের বিনিময় দিন।’ আর অপরজন বলেন, ‘হে আল্লাহ! কৃপণকে ধ্বংস দিন।’’ (বুখারী-মুসলিম) [5]
6/554 وَعَنهُ: أنَّ رَسُولَ اللهِ ، قَالَ: «قَالَ الله تَعَالَى: أنفِق يَا ابْنَ آدَمَ يُنْفَقْ عَلَيْكَ ». متفقٌ عَلَيْهِ
৬/৫৫৪। উক্ত রাবী কর্তৃক বর্ণিতরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনআল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে আদম সন্তান! তুমি (অভাবীকে) দান করআল্লাহ তোমাকে দান করবেন।’ (বুখারী-মুসলিম) [6]
7/555 وَعَن عَبدِ اللهِ بنِ عَمرِو بنِ العَاصِ رَضِيَ اللهُ عَنهُمَا: أنَّ رَجُلاً سَألَ رَسُولَ اللهِ : أيُّ الإِسلاَمِ خَيْرٌ ؟ قَالَ:« تُطْعِمُ الطَّعَامَ، وَتَقْرَأُ السَّلاَمَ عَلَى مَنْ عَرَفْتَ وَمَنْ لَمْ تَعْرِفْ ». متفقٌ عَلَيْهِ
৭/৫৫৫। ‘আব্দুল্লাহ ইবনে ‘আমর ইবনে ‘আস রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিতএক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞাসা করল, ‘ইসলামের কোন্ কাজটি উত্তম?’ তিনি জবাব দিলেন, ‘‘তুমি অন্নদান করবে এবং পরিচিত ও অপরিচিত সবাইকে সালাম দেবে।’’ (বুখারী ও মুসলিম) [7]
8/556 وَعَنه، قَالَ: قَالَ رَسُولُ الله :«أرْبَعُونَ خَصْلَةً: أعْلاَهَا مَنيحَةُ العَنْزِ، مَا مِنْ عَامِلٍ يَعْمَلُ بِخَصْلَة مِنْهَا ؛ رَجَاءَ ثَوَابِهَا وتَصْدِيقَ مَوْعُودِهَا، إلاَّ أدْخَلَهُ اللهُ بِهَا الجَنَّةَ». رواه البخاري
৮/৫৫৬। উক্ত রাবী কর্তৃক বর্ণিতরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘‘চল্লিশটি সৎকর্ম আছেতার মধ্যে উচ্চতম হলদুধ পানের জন্য (কোন দরিদ্রকে) ছাগল সাময়িকভাবে দান করা। যে কোন আমলকারী এর মধ্য হতে যে কোন একটি সৎকর্মের উপর প্রতিদানের আশা করে ও তার প্রতিশ্রুত পুরস্কারকে সত্য জেনে আমল করবেতাকে আল্লাহ তার বিনিময়ে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন।’’ (বুখারী১৪২ নম্বরেও গত হয়েছে।) [8]
9/557 وَعَن أَبي أُمَامَة صُدّيِّ بنِ عَجْلانَ رضي الله عنه، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ : «يَا ابْنَ آدَمَ، إنَّكَ أن تَبْذُلَ الفَضلَ خَيْرٌ لَكَ، وَأن تُمْسِكَه شَرٌّ لَكَ، وَلاَ تُلاَمُ عَلَى كَفَافٍ، وَابْدَأْ بِمَنْ تَعُولُ، وَاليَدُ الْعُلْيَا خَيْرٌ مِنَ الْيَدِ السُّفْلَى ». رواه مسلم
৯/৫৫৭। আবূ উমামাহ সুদাই ইবন আজলান রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেনরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘হে আদম সন্তান!  প্রয়োজনের অতিরিক্ত মাল (আল্লাহর পথে) খরচ করা তোমার জন্য মঙ্গল এবং তা আটকে রাখা তোমার জন্য অমঙ্গল। আর প্রয়োজন মত মালে তুমি নিন্দিত হবে না। প্রথমে তাদেরকে দাওযাদের ভরণ-পোষণ তোমার দায়িত্বে। আর উপরের (উপুড়) হাত নিচের (চিৎ) হাত অপেক্ষা উত্তম।’’ (মুসলিম)[9]
10/558 وَعَن أَنَسٍ رضي الله عنه، قَالَ: مَا سُئِلَ رَسُولُ اللهِ  عَلَى الإسْلاَمِ شَيْئاً إِلاَّ أعْطَاهُ، وَلَقَدْ جَاءَهُ رَجُلٌ فَأعْطَاهُ غَنَماً بَيْنَ جَبَلَيْنِ، فَرجَعَ إِلَى قَوْمِهِ فَقَالَ: يَا قَوْمِ، أسْلِمُوا فإِنَّ مُحَمَّداً يُعطِي عَطَاءَ مَن لاَ يَخْشَى الفَقْر، وَإنْ كَانَ الرَّجُلُ لَيُسْلِمُ مَا يُريدُ إِلاَّ الدُّنْيَا، فَمَا يَلْبَثُ إِلاَّ يَسِيراً حَتَّى يَكُونَ الإسْلاَمُ أحَبَّ إِلَيْهِ مِنَ الدُّنْيَا وَمَا عَلَيْهَا . رواه مسلم
১০/৫৫৮। আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেনইসলামের স্বার্থে (অর্থাৎ নও মুসলিমের পক্ষ থেকে) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট যা চাওয়া হততিনি তা-ই দিতেন। (একবার) তাঁর নিকট এক ব্যক্তি এল। তিনি তাকে দুই পাহাড়ের মধ্যস্থলের সমস্ত বকরীগুলো দিয়ে দিলেন। অতঃপর সে তার সম্প্রদায়ের নিকট গিয়ে বলল, ‘হে আমার সম্প্রদায়! তোমরা ইসলাম গ্রহণ কর। কেননামুহাম্মাদ ঐ ব্যক্তির মত দান করেনযার দরিদ্রতার ভয় নেই।’ যদিও কোন ব্যক্তি কেবলমাত্র দুনিয়া অর্জন করার জন্য ইসলাম গ্রহণ করত, কিন্তু কিছুদিন পরেই ইসলাম তার নিকট দুনিয়া এবং তার মধ্যে যা কিছু আছে সব কিছু থেকে প্রিয় হয়ে যেত। (মুসলিম)  [10]
11/559 وَعَن عُمَرَ رضي الله عنه، قَالَ: قَسَمَ رَسُولُ اللهِ  قَسْماً، فَقُلْتُ: يَا رَسُولَ اللهِ، لَغَيْرُ هؤلاَءِ كَانُوا أحَقَّ بِهِ مِنْهُمْ؟ فَقَالَ:« إنَّهُمْ خَيَّرُونِي أنْ يَسأَلُوني بِالفُحْشِ، أَوْ يُبَخِّلُونِي، وَلَسْتُ بِبَاخِلٍ ». رواه مسلم
১১/৫৫৯। উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেনরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কিছু মাল বণ্টন করলেন। অতঃপর আমি বললাম, ‘হে আল্লাহর রসূল! অন্য লোকেরা এদের চেয়ে এ মালের বেশি হকদার ছিল।’ তিনি বললেন, ‘‘এরা আমাকে দুটি কথার মধ্যে একটা না একটা গ্রহণ করতে বাধ্য করছে। হয় তারা আমার নিকট অভদ্রতার সাথে চাইবে (আর আমাকে তা সহ্য করে তাদেরকে দিতে হবে) অথবা তারা আমাকে কৃপণ আখ্যায়িত করবে। অথচআমি কৃপণ নই।’’ (মুসলিম)  [11]
12/560 وَعَن جُبَيرِ بنِ مُطعِمٍ رضي الله عنه، قَالَ: بَيْنَمَا هُوَ يَسِيرُ مَعَ النَّبيِّ  مَقْفَلَهُ مِنْ حُنَيْن، فَعَلِقَهُ الأعْرَابُ يَسْألُونَهُ، حَتَّى اضْطَرُّوهُ إِلَى سَمُرَةٍ، فَخَطِفَت رِدَاءَهُ، فَوَقَفَ النَّبيُّ ، فَقَالَ: « أعْطُونِي رِدَائي، فَلَوْ كَانَ لِي عَدَدُ هذِهِ العِضَاهِ نَعَماً، لَقَسَمْتُهُ بَينَكُمْ، ثُمَّ لاَ تَجِدُونِي بَخِيلاً وَلاَ كَذّاباً وَلاَ جَبَاناً ». رواه البخاري
১২/৫৬০। জুবাইর ইবনে মুত্বইম রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেনতিনি হুনাইনের যুদ্ধ থেকে ফিরার সময় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সঙ্গে আসছিলেন। (পথিমধ্যে) কতিপয় বেদুঈন তাঁর নিকট অনুনয়-বিনয় করে চাইতে আরম্ভ করলএমন কি শেষ পর্যন্ত তারা তাঁকে বাধ্য করে একটি বাবলা গাছের কাছে নিয়ে গেল। যার ফলে তাঁর চাদর (গাছের কাঁটায়) আটকে গেল। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেমে গেলেন এবং বললেন, ‘‘তোমরা আমাকে আমার চাদরখানি দাও। যদি আমার নিকট এসব (অসংখ্য) কাঁটা গাছের সমান উঁট থাকততাহলে আমি তা তোমাদের মধ্যে বণ্টন করে দিতাম। অতঃপর তোমরা আমাকে কৃপণমিথ্যুক বা কাপুরুষ পেতে না।’’ (বুখারী)  [12]
13/561 وَعَن أَبي هُرَيرَةَ رضي الله عنه: أنَّ رَسُولَ اللهِ ، قَالَ: «مَا نَقَصَتْ صَدَقَةٌ مِنْ مَالٍ، وَمَا زَادَ اللهُ عَبْداً بِعَفْوٍ إِلاَّ عِزّاً، وَمَا تَواضَعَ أحَدٌ للهِ إِلاَّ رَفَعَهُ اللهُ - عز وجل - ». رواه مسلم
১৩/৫৬১।  আবূ হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু কর্তৃক বর্ণিতরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘সাদকাহ করলে মাল কমে যায় না এবং ক্ষমা করার বিনিময়ে আল্লাহ তাআলা (ক্ষমাকারীর) সম্মান বৃদ্ধি করেন। আর কেউ আল্লাহর (সন্তুষ্টির) জন্য বিনয়ী হলেআল্লাহ আয্যা অজাল্ল তাকে উচ্চ করেন।’’ (মুসলিম)  [13]
14/562 وَعَن أَبي كَبشَةَ عَمرِو بنِ سَعدٍ الأنمَارِي رضي الله عنه: أنّه سَمِعَ رَسُولَ اللهِ ، يَقُولُ: «ثَلاَثَةٌ أُقْسِمُ عَلَيْهِنَّ، وَأُحَدِّثُكُمْ حَدِيثاً فَاحْفَظُوهُ: مَا نَقَصَ مَالُ عَبْدٍ مِنْ صَدَقَةٍ، وَلاَ ظُلِمَ عَبْدٌ مَظْلَمَةً صَبَرَ عَلَيْهَا إِلاَّ زَادَهُ اللهُ عِزّاً، وَلاَ فَتَحَ عَبْدٌ بَابَ مَسألَةٍ إِلاَّ فَتَحَ اللهُ عَلَيْهِ بَابَ فَقرٍ» - أَوْ كَلِمَةً نَحْوَهَا- «وَأُحَدِّثُكُمْ حَدِيثاً فَاحْفَظُوهُ» قَالَ: «إنَّمَا الدُّنْيَا لأرْبَعَةِ نَفَرٍ: عَبْدٍ رَزَقَهُ اللهُ مَالاً وَعِلماً، فَهُوَ يَتَّقِي فِيهِ رَبَّهُ، وَيَصِلُ فِيهِ رَحِمَهُ، وَيَعْلَمُ للهِ فِيهِ حَقَّاً، فَهَذَا بِأَفضَلِ المَنَازِلِ . وَعَبْدٍ رَزَقهُ اللهُ عِلْماً، وَلَمْ يَرْزُقْهُ مَالاً، فَهُوَ صَادِقُ النِّيَّةِ، يَقُولُ: لَوْ أنَّ لِي مَالاً لَعَمِلتُ بِعَمَلِ فُلانٍ، فَهُوَ بنيَّتِهِ، فأجْرُهُمَا سَوَاءٌ . وَعَبْدٍ رَزَقَهُ الله مَالاً، وَلَمَ يَرْزُقْهُ عِلْماً، فَهُوَ يَخبطُ في مَالِهِ بغَيرِ عِلْمٍ، لاَ يَتَّقِي فِيهِ رَبَّهُ، وَلاَ يَصِلُ فِيهِ رَحِمَهُ، وَلاَ يَعْلَمُ للهِ فِيهِ حَقّاً، فَهذَا بِأَخْبَثِ المَنَازِلِ . وَعَبْدٍ لَمْ يَرْزُقْهُ اللهُ مَالاً وَلاَ عِلْماً، فَهُوَ يَقُولُ: لَوْ أنَّ لِي مَالاً لَعَمِلْتُ فِيهِ بعَمَلِ فُلاَنٍ، فَهُوَ بنِيَّتِهِ، فَوِزْرُهُمَا سَوَاءٌ». رواه الترمذي، وقال: «حديث حسن صحيح »
১৪/৫৬২। আবূ কাবশাহ ‘আমর ইবনে সাদ আনসারী রাদিয়াল্লাহু আনহু কর্তৃক বর্ণিততিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছেন, ‘‘আমি তিনটি জিনিসের ব্যাপারে শপথ করছি এবং তোমাদেরকে একটি হাদীস বলছি তা স্মরণ রাখোঃ 
(১) কোন বান্দার মাল সাদকাহ করলে কমে যায় না। 
(২) কোন বান্দার উপর কোন প্রকার অত্যাচার করা হলে এবং সে তার উপর ধৈর্য-ধারণ করলে আল্লাহ নিশ্চয় তার সম্মান বাড়িয়ে দেনআর 
(৩) কোন বান্দা যাচ্ঞার দুয়ার উদ্ঘাটন করলে আল্লাহ তার জন্য দরিদ্রতার দরজা উদ্ঘাটন করে দেন।’’ অথবা এই রকম অন্য শব্দ তিনি ব্যবহার করলেন।
‘‘আর তোমাদেরকে একটি হাদীস বলছি তা স্মরণ রাখো।’’ তিনি বললেন, ‘‘দুনিয়ায় চার প্রকার লোক আছে
(১) ঐ বান্দাযাকে আল্লাহ ধন ও (ইসলামী) জ্ঞান দান করেছেন। অতঃপর সে তাতে আল্লাহকে ভয় করে এবং তার মাধ্যমে নিজ আত্মীয়তা বজায় রাখে। আর তাতে যে আল্লাহর হক রয়েছে তা সে জানে। অতএব সে (আল্লাহর কাছে) সবচেয়ে উৎকৃষ্ট স্তরে অবস্থান করবে। 
(২) ঐ বান্দাযাকে আল্লাহ (ইসলামী) জ্ঞান দান করেছেনকিন্তু মাল দান করেননি। সে নিয়তে সত্যনিষ্ঠসে বলে যদি আমার মাল থাকততাহলে আমি (পূর্বোক্ত) অমুকের মত কাজ করতাম। সুতরাং সে নিয়ত অনুসারে বিনিময় পাবেএদের উভয়ের প্রতিদান সমান। 
(৩) ঐ বান্দাযাকে আল্লাহ মাল দান করেছেনকিন্তু (ইসলামী) জ্ঞান দান করেননি। সুতরাং সে না জেনে অবৈধরূপে নির্বিচারে মাল খরচ করেসে তাতে আল্লাহকে ভয় করে নাতার মাধ্যমে নিজ আত্মীয়তা বজায় রাখে না এবং তাতে যে আল্লাহর হক রয়েছে তাও সে জানে না। অতএব সে (আল্লাহর কাছে) সবচেয়ে নিকৃষ্ট স্তরে অবস্থান করবে। আর 
(৪) ঐ বান্দাযাকে আল্লাহ ধন ও (ইসলামী) জ্ঞান কিছুই দান করেননি। কিন্তু সে বলেযদি আমার নিকট মাল থাকততাহলে আমিও (পূর্বোক্ত) অমুকের মত কাজ করতাম। সুতরাং সে নিয়ত অনুসারে বিনিময় পাবেএদের উভয়ের পাপ সমান।’’ (তিরমিযী হাসান সহীহ সূত্রে)  [14]
15/563 وَعَن عَائِشَةَ رَضِيَ اللهُ عَنهَا: أنَّهُمْ ذَبَحُوا شَاةً، فَقَالَ النَّبِيُّ :«مَا بَقِيَ مِنْهَا ؟» قَالَت: مَا بَقِيَ مِنْهَا إِلاَّ كَتِفُها. قَالَ:« بَقِيَ كُلُّهَا غَيْرُ كَتِفِهَا ». رواه الترمذي، وقال: «حديث صحيح »
১৫/৫৬৩। আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণিতএকদা তাঁরা একটি ছাগল জবাই করলেন। অতঃপর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ‘‘ছাগলটির কতটা (মাংস) অবশিষ্ট আছে?’’ (আয়েশা) বললেন, ‘কেবলমাত্র কাঁধের মাংস ছাড়া তার কিছুই বাকী নেই।’ তিনি বললেন, ‘‘(বরং) কাঁধের মাংস ছাড়া সবটাই বাকী আছে।’’ (তিরমিযীবিশুদ্ধ সূত্রে) [15]
* অর্থাৎ আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বললেন, ‘তার সবটুকু মাংসই সাদকা করে দেওয়া হয়েছে এবং কেবলমাত্র কাঁধের মাংস বাকী রয়ে গেছে।’ উত্তরে তিনি বললেন, ‘‘কাঁধের মাংস ছাড়া সবই আখেরাতে আমাদের জন্য বাকী আছে।’’ (আসলে যা দান করা হয়তাই বাকী থাকে।)
16/564 وَعَن أَسمَاءَ بِنتِ أَبي بَكرٍ الصِّدِّيقِ رَضِيَ اللهُ عَنهُمَا، قَالَت: قَالَ لِي رَسُولُ اللهِ : «لاَ تُوكِي فَيُوكَى عَلَيْكِ». وَفِي رِوَايَةٍ: «أنفقي أَوِ انْفَحِي، أَوْ انْضَحِي، وَلاَ تُحصِي فَيُحْصِي اللهُ عَلَيْكِ، وَلاَ تُوعي فَيُوعي اللهُ عَلَيْكِ ». متفقٌ عَلَيْهِ
১৬/৫৬৪। আসমা বিনতে আবূ বকর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) বলেনরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বললেন, ‘‘তুমি সম্পদ বেঁধে (জমা করে) রেখো নাএরূপ করলে তোমার নিকট (আসা থেকে) তা বেঁধে রাখা হবে।’’ অন্য এক বর্ণনায় আছে, ‘‘খরচ কর, অথবা ছেড়ে দাও, অথবা প্রবাহমান কর, গুনে গুনে রেখো নাএরূপ করলে আল্লাহও তোমাকে গুনে গুনে দেবেন। আর তুমি জমা করে রেখো নাএরূপ করলে আল্লাহও তোমার প্রতি (খরচ না করে) জমা করে রাখবেন।’’ (বুখারী ও মুসলিম) [16]
17/565 وَعَن أَبي هُرَيرَةَ رضي الله عنه: أنَّه سَمِعَ رَسُولَ اللهِ ، يَقُولُ: «مَثَل البَخِيلِ وَالمُنْفِقِ، كَمَثَلِ رَجُلَيْنِ عَلَيْهِمَا جُنَّتَانِ مِنْ حَدِيدٍ مِنْ ثُدِيِّهِمَا إِلَى تَرَاقِيهِمَا، فَأَمَّا المُنْفِقُ فَلاَ يُنْفِقُ إِلاَّ سَبَغَتْ - أَوْ وَفَرَتْ - عَلَى جِلْدِهِ حَتَّى تُخْفِيَ بَنَانَهُ، وَتَعْفُو أثرَهُ، وأمَّا البَخِيلُ، فَلاَ يُرِيدُ أَنْ يُنْفِقَ شَيْئاً إِلاَّ لَزِقَتْ كُلُّ حَلْقَةٍ مَكَانَهَا، فَهُوَ يُوسِّعُهَا فَلاَ تَتَّسِعُ ». متفقٌ عَلَيْهِ
১৭/৫৬৫। আবূ হুরাইরাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু কর্তৃক বর্ণিততিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছেন, ‘‘কৃপণ ও দানশীলের দৃষ্টান্ত এমন দুই ব্যক্তির মতযাদের পরিধানে দুটি লোহার বর্ম রয়েছে। যা তাদের বুক থেকে টুঁটি পর্যন্ত বিস্তৃত। সুতরাং দানশীল যখন দান করেতখনই সেই বর্ম তার সারা দেহে বিস্তৃত হয়ে যায়এমনকি (তার ফলে) তা তার আঙ্গুলগুলোকেও ঢেকে ফেলে এবং তার পদচিহ্ন (পাপ বা ত্রুটি) মুছে দেয়। পক্ষান্তরে কৃপণ যখনই কিছু দান করার ইচ্ছা করেতখনই বর্মের প্রতিটি আংটা যথাস্থানে এঁটে যায়। সে তা প্রশস্ত করতে চাইলেও তা প্র্রশস্ত হয় না।’’ (বুখারী ও মুসলিম)  [17]
18/566 وَعَنهُ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ : «مَنْ تَصَدَّقَ بعَدلِ تَمْرَةٍ مِنْ كَسْبٍ طَيِّبٍ، وَلاَ يَقْبَلُ اللهُ إِلاَّ الطَّيبَ، فَإنَّ اللهَ يَقْبَلُهَا بِيَمِينِهِ، ثُمَّ يُرَبِّيهَا لِصَاحِبِهَا كَمَا يُرَبِّي أحَدُكُمْ فَلُوَّهُ حَتَّى تَكُونَ مِثْلَ الجَبَلِ ». متفقٌ عَلَيْهِ
১৮/৫৬৬। উক্ত রাবী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকেই বর্ণিততিনি বলেনরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘যে ব্যক্তি (তার) বৈধ উপায়ে উপার্জিত অর্থ থেকে একটি খেজুর পরিমাণও কিছু দান করে---আর আল্লাহ তো বৈধ অর্থ ছাড়া অন্য কিছু গ্রহণই করেন না---সে ব্যক্তির ঐ দানকে আল্লাহ ডান হাতে গ্রহণ করেন। অতঃপর তা ঐ ব্যক্তির জন্য লালন-পালন করেনযেমন তোমাদের কেউ তার অশব-শাবককে লালন-পালন করে থাকে। পরিশেষে তা পাহাড়ের মত হয়ে যায়।’’ (বুখারী-মুসলিম) [18]
19/567 وَعَنهُ، عَنِ النَّبِيِّ ، قَالَ: «بَيْنَمَا رَجُلٌ يَمْشِي بِفَلاَةٍ مِنَ الأَرْضِ، فَسَمِعَ صَوْتاً في سَحَابَةٍ، اِسقِ حَدِيقَةَ فُلانٍ، فَتَنَحَّى ذَلِكَ السَّحَابُ فَأفْرَغَ مَاءَهُ فِي حَرَّةٍ، فإِذَا شَرْجَةٌ مِنْ تِلْكَ الشِّرَاجِ قَدِ اسْتَوْعَبَت ذَلِكَ الماءَ كُلَّهُ، فَتَتَبَّعَ المَاءَ، فإذَا رَجُلٌ قَائمٌ في حَدِيقَتِهِ يُحَوِّلُ الماءَ بِمِسحَاتِهِ، فَقَالَ لَهُ: يَا عَبْدَ اللهِ، مَا اسمُكَ ؟ قال: فُلانٌ لِلاِسمِ الَّذِي سَمِعَ في السَّحَابَةِ، فَقَالَ لَهُ: يَا عَبدَ اللهِ، لِمَ تَسْألُنِي عَنِ اسْمِي؟ فَقَالَ: إنِّي سَمِعْتُ صَوتْاً فِي السَّحَابِ الَّذِي هَذَا مَاؤُهُ، يَقُولُ: اِسْقِ حَدِيقَةَ فُلاَنٍ لاِسمِكَ، فَمَا تَصْنَعُ فِيهَا، فَقَالَ: أمَا إِذ قُلتَ هَذَا، فَإنِّي أنْظُرُ إِلَى مَا يَخْرُجُ مِنْهَا، فَأتَصَدَّقُ بِثُلُثِهِ، وَآكُلُ أنَا وَعِيَالِي ثُلُثاً، وَأردُّ فِيهَا ثُلُثَهُ ». رواه مسلم
১৯/৫৬৭। উক্ত রাবী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকেই বর্ণিততিনি বলেনরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘এক ব্যক্তি বৃক্ষহীন প্রান্তরে মেঘ থেকে শব্দ শুনতে পেল, ‘অমুকের বাগানে বৃষ্টি বর্ষণ কর।’ অতঃপর সেই মেঘ সরে গিয়ে কালো পাথুরে এক ভূমিতে বর্ষণ করল। তারপর (সেখানকার) নালাসমূহের মধ্যে একটি নালা সম্পূর্ণ পানি নিজের মধ্যে জমা করে নিল। লোকটি সেই পানির অনুসরণ করে কিছু দূর গিয়ে দেখলএকটি লোক কোদাল দ্বারা নিজ বাগানের দিকে পানি ঘুরাচ্ছে। সে তাকে জিজ্ঞাসা করল, ‘তোমার নাম কি ভাই?’ বলল, ‘অমুক।’ এটি ছিল সেই নামযে নাম মেঘের আড়ালে সে শুনেছিল। বাগান-ওয়ালা বলল, ‘ওহে আল্লাহর বান্দা! তুমি আমার নাম কেন জিজ্ঞাসা করলে?’ লোকটি বলল, ‘আমি মেঘের আড়াল থেকে তোমার নাম ধরে তোমার বাগানে বৃষ্টি বর্ষণ করতে আদেশ শুনলাম। তুমি কি এমন কাজ কর?’ বাগান-ওয়ালা বলল, ‘এ কথা যখন বললেতখন বলতে হয়আমি এই বাগানের উৎপন্ন ফল-ফসলকে ভেবে-চিন্তে তিন ভাগে ভাগ করি। অতঃপর তার এক ভাগ দান করিএক ভাগ আমি আমার পরিজন সহ খেয়ে থাকি এবং বাকী এক ভাগ বাগানের চাষ-খাতে ব্যয় করি।’’ (মুসলিম) [19]




[1] সহীহুল বুখারী ৭৩১৪০৯৭১৪১৭৩১৬মুসলিম ৮১৬ইবনু মাজাহ ৪২১৬৮আহমাদ ৩৬৪৩৪০৯৮
[2] সহীহুল বুখারী ৬৪৪২নাসায়ী ৩৬১২আহমাদ ৩৬১৯
[3] সহীহুল বুখারী ১৪১৩১৪১৭,৩৫৯৫৬০২৩৬৫৩৯৬৫৬৩৭৪৪৩৭৫১২মুসলিম ১০১৬নাসায়ী ২৫৫২২৫৫৩আহমাদ ১৭৭৮২
[4] সহীহুল বুখারী ৬০৩৪মুসলিম ২৩১১আহমাদ ১৩৭৭২দারেমী ৭০
[5] সহীহুল বুখারী ১৪৪২মুসলিম ১০১০আহমাদ ২৭২৯৪
[6] সহীহুল বুখারী ৪৬৮৪৫৩৫২৭৪১১৭৪১৯৭৪৯৬,  তিরমিযী ৩০৪৫ইবনু মাজাহ ১৯৭আহমাদ ৭২৫৬২৭৩৫৭২৭৩৭০৯৬৬১১০১২২
[7] সহীহুল বুখারী ১২২৮৬২৩৬মুসলিম ৩৯তিরমিযী ১৮৫৫নাসায়ী ৫০০০আবূ দাউদ ৫১৫৪ইবনু মাজাহ ৩২৫৩৩৬৯৪আহমাদ ৬৫৪৫৬৮০৯দারেমী ২০৮১
[8] সহীহুল বুখারী ২৬৩১আবূ দাউদ ১৬৮৩আহমাদ ৬৪৫২৬৭৯২৬৮১৪
[9] মুসলিম ১০৩৬তিরমিযী ২৩৪৩আহমাদ ১২৭৬২
[10] মুসলিম ২৩১২আহমাদ ১১৬৩৯১২৩৭৯১৩৩১৯১৩৬১৫
[11] মুসলিম ১০৫৬আহমাদ ১২৮২৩৬
[12] সহীহুল বুখারী ২৮২১৩১৪৮আহমাদ ১৬৩১৫১৬৩৩৪
[13] মুসলিম ২৫৮৮তিরমিযী ২০২৯আহমাদ ৭১৬৫৮৭৮২৯৩৬০মুয়াত্তা মালিক ১৮৮৫দারেমী ১৬৭৬
[14] তিরমিযী ২৩২৫ইবনু মাজাহ ৪২২৮আহমাদ ১৭৫৭০
[15] তিরমিযী ২৪৭০আহমাদ ২৩
[16] সহীহুল বুখারী ১৪৩৩১৪৩৪২৫৯০২৫৯১মুসলিম ১০২৯তিরমিযী ১৯৬০নাসায়ী ২৫৫১আবূ দাউদ ১৬৯৯আহমাদ ২৪৫৫৮২৬৩৭২২৬৩৮২২৬৩৯৪২৬৪৩০২৬৪৪০২৬৪৪৭
[17] সহীহুল বুখারী ১৪৪৪২৯১৭৫৭৯৭মুসলিম ১০২১নাসায়ী ২৫৪৭২৫৪৮আহমাদ ৭৪৩৪৮৮১৪১০৩৯১
[18] সহীহুল বুখারী ১৪১০মুসলিম ১০১৪তিরমিযী  ৬৬১নাসায়ী ২৫২৫ইবনু মাজাহ ১৮৪২আহমাদ ৭৫৭৮৮১৮১৮৭৮৩৮৯৯২৯১৪২৯১৪৯মুওয়াত্তা মালিক ১৮৭৪দারেমী ১৬৭৫
[19] মুসলিম ২৯৮৪আহমাদ ৭৮৮১
____________________________________________________________________________________________________________


সংকলন : ইমাম মুহিউদ্দীন আবু যাকারিয়া ইয়াহইয়া ইবন শরফ আন-নাওয়াবী রহ.
হাদীসের শুদ্ধাশুদ্ধি নির্ণয় : শাইখ মুহাম্মাদ নাসিরুদ্দীন আলবানী রহ. 
অনুবাদক : বিশিষ্ট আলেমবর্গ 
অনুবাদ সম্পাদনা : আব্দুল হামীদ ফাইযী
সূত্র : ইসলামহাউজ

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন