Drop Down MenusCSS Drop Down MenuPure CSS Dropdown Menu

See Our Articles In Different Styles... Grid View List View

শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

জুমার দিনের মাহাত্ম্য ও গুরুত্ব

Views:

A+ A-

 জুমার দিনের মাহাত্ম্য ও গুরুত্ব


জুমার দিনের মাহাত্ম্য ও গুরুত্ব

জুমার জন্য গোসল করাসুগন্ধি ব্যবহার করাসকাল সকাল মসজিদে যাওয়াএ দিনে দোআ করানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উপর দরূদ পড়া ও এ দিনের কোন এক সময়ে দোআ কবুল হওয়ার বিবরণ এবং জুমার পর বেশী বেশী মহান আল্লাহর যিকির করা মুস্তাহাব

মহান আল্লাহ বলেছেন,
قَالَ الله تَعَالَى: ﴿ فَإِذَا قُضِيَتِ ٱلصَّلَوٰةُ فَٱنتَشِرُواْ فِي ٱلۡأَرۡضِ وَٱبۡتَغُواْ مِن فَضۡلِ ٱللَّهِ وَٱذۡكُرُواْ ٱللَّهَ كَثِيرٗا لَّعَلَّكُمۡ تُفۡلِحُونَ ١٠ ﴾ (الجمعة: ١٠) 
অর্থাৎ অতঃপর নামায সমাপ্ত হলে তোমরা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড় এবং আল্লাহর অনুগ্রহ সন্ধান কর ও আল্লাহকে অধিক-রূপে স্মরণ করযাতে তোমরা সফলকাম হও। (সূরা জুমআ ১০ আয়াত)

হাদীসসমূহ:

1/1154 وَعَنْ أَبِي هُرَيرَةَ رضي الله عنه قَال: قَالَ رَسُول اللهِ  «خَيْرُ يَومٍ طَلَعَتْ عَلَيْهِ الشَّمْسُ يَوْمُ الجُمُعَةِ: فِيهِ خُلِقَ آدَمُ، وَفِيهِ أُدْخِلَ الجَنَّةَ، وَفِيهِ أُخْرِجَ مِنْهَا». رواه مسلم
১/১১৫৪। আবূ হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিতনবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনযার উপর সূর্য উদিত হয়েছে তার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ দিন হল জুমার দিন। এই দিনে আদমকে সৃষ্টি করা হয়েছেএই দিনে তাঁকে জান্নাতে স্থান দেওয়া হয়েছে এবং এই দিনেই তাঁকে জান্নাত থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে। (মুসলিম)[1]

2/1155 وَعَنْه، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم«مَنْ تَوَضَّأَ فَأَحْسَنَ الوُضُوءَ ثُمَّ أَتَى الجُمُعَةَ، فَاسْتَمَعَ وَأَنْصَتَ، غُفِرَ لَهُ مَا بَيْنَهُ وَبَيْنَ الجُمُعَةِ وَزِيادَةُ ثَلاَثَةِ أيَّامٍ، وَمَنْ مَسَّ الحَصَى، فَقَدْ لَغَا». رواه مسلم
২/১১৫৫। উক্ত রাবী রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিততিনি বলেনরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি উত্তমরূপে ওযু সম্পাদন করে জুমার নামায পড়তে আসবে এবং নীরবে মনোযোগ-সহকারে (খুতবা) শুনবেতার সেই জুমআ হতে পরবর্তী জুমার মধ্যবর্তী সময় তথা আরও তিন দিনের (ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র) পাপসমূহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে। আর যে ব্যক্তি কাঁকর স্পর্শ করবেসে বাজে কাজ করবে।” (মুসলিম)[2] 
3/1156 وَعَنْه، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم، قَالَ: «الصَّلَوَاتُ الخَمْسُ، وَالجُمُعَةُ إِلَى الجُمُعَةِ، وَرَمَضَانُ إِلَى رَمَضَانَ، مُكَفِّرَاتٌ مَا بَيْنَهُنَّ إِذَا اجْتُنِبَتِ الكَبَائِرُ». رواه مسلم
৩/১১৫৬। উক্ত রাবী রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে আরও বর্ণিতনবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “পাঁচ অক্ত নামাযএক জুমআ হতে পরের জুমআ পর্যন্তএক রমজান হতে অন্য রমযান পর্যন্ত (কৃত নামায-রোযা) সেগুলির মধ্যবর্তী সময়ে সংঘটিত (ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র) পাপ-রাশির প্রায়শ্চিত্ত (মোচন-কারী) হয় (এই শর্তে যে,) যখন মহাপাপ থেকে বিরত থাকা যাবে।” (মুসলিম)[3]
4/1157 وَعَنْه، وَعَنِ ابنِ عُمَرَ رَضِيَ اللهُ عَنْهُمَا: أَنَّهُمَا سَمِعَا رَسُولَ اللهِ، يَقُوْلُ عَلَى أَعْوَادِ مِنْبَرِهِ: «لَيَنْتَهِيَنَّ أَقْوَامٌ عَنْ وَدْعِهِمُ الجُمُعَاتِ أَوْ لَيَخْتِمَنَّ اللهُ عَلَى قُلُوبِهِمْ ثُمَّ لَيَكُونُنَّ مِنَ الغَافِلِينَ». رواه مسلم
৪/১১৫৭। আবূ হুরাইরা ও আব্দুল্লাহ ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিততাঁরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে তাঁর কাঠের মিম্বারের উপর দাঁড়ানো অবস্থায় এ কথা বলতে শুনেছেন যে, “লোকেরা যেন জুমআ ত্যাগ করা থেকে অবশ্যই বিরত থাকেনচেৎ আল্লাহ অবশ্যই তাদের অন্তরে মোহর লাগিয়ে দেবেনতারপর তারা অবশ্যই উদাসীনদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে পড়বে।” (মুসলিম)[4]
5/1158. وَعَنِ ابنِ عُمَرَ رَضِيَ اللهُ عَنْهُمَا: أَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم، قَالَ: «إِذَا جَاءَ أَحَدُكُمُ الجُمُعَةَ فَلْيَغْتَسِلْ». متفقٌ عَلَيْهِ
৫/১১৫৮। ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিততিনি বলেনরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “তোমাদের কেউ যখন জুমাতে আসার ইচ্ছা করবেতখন সে যেন গোসল করে।” (বুখারী ও মুসলিম) [5]
6/1159 وَعَنْ أَبي سعيدٍ الخُدْرِي رضي  الله عنه: أَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم، قَالَ: «غُسْلُ يَوْمِ الجُمُعَةِ وَاجِبٌ عَلَى كُلِّ مُحْتَلِمٍ». متفقٌ عَلَيْهِ
৬/১১৫৯। আবু সাঈদ খুদরী রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিতরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “প্রত্যেক সাবালকের উপর জুমার দিনের গোসল ওয়াজিব।” (বুখারী ও মুসলিম)[6]
এখানে ওয়াজিবের অর্থ এখতিয়ারী ওয়াজিব (মুস্তাহাব) ধরা হয়েছে। যেমন কেউ তার সাথীকে বলে, ‘আমার উপর তোমার অধিকার ওয়াজিব।’ (অর্থাৎ অবশ্য পালনীয়।) এর মানে প্রকৃত ওয়াজিব নয়যা ত্যাগ করলে কঠোর শাস্তির উপযুক্ত হতে হয়। আর আল্লাহই অধিক জানেন। (ওয়াজিব না হওয়ার প্রমাণ পরবর্তী হাদিস)

7/1160 وَعَنْ سَمُرَةَ رضي الله عنه، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم«مَنْ تَوَضَّأَ يَوْمَ الجُمُعَةِ فَبِهَا وَنِعْمَتْ وَمَنِ اغْتَسَلَ فَالغُسْلُ أَفْضَلُ» رواه أَبُو داود والترمذي، وقال: حديث حسن
৭/১১৬০। সামুরাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিততিনি বলেনরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি জুমার দিনে ওযু করল তাহলে তা যথেষ্ট ও উত্তম। আর যে গোসল করল, (তার) গোসল হল সর্বোত্তম।” (আবূ দাউদতিরমিযী হাসান)[7]
8/1161 وَعَنْ سَلمَانَ رضي الله عنه قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم: «لاَ يَغْتَسِلُ رَجُلٌ يَومَ الجُمُعَةِ، وَيَتَطَهَّرُ مَا اسْتَطَاعَ مِن طُهْرٍ، وَيَدَّهِنُ مِنْ دُهْنِهِ، أَوْ يَمَسُّ مِنْ طِيبِ بَيْتِهِ، ثُمَّ يَخْرُجُ فَلاَ يُفَرِّقُ بَيْنَ اثنَيْنِ، ثُمَّ يُصَلِّي مَا كُتِبَ لَهُ، ثُمَّ يُنْصِتُ إِذَا تَكَلَّمَ الإمَامُ، إِلاَّ غُفِرَ لَهُ مَا بَيْنَهُ وَبَيْنَ الجُمُعَةِ الأُخْرَى». رواه البخاري
৮/১১৬১। সালমান রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিততিনি বলেনরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যে কোন ব্যক্তি জুমার দিন গোসল ও সাধ্যমত পবিত্রতা অর্জন করেনিজসব তেল গায়ে লাগায় অথবা নিজ ঘরের সুগন্ধি (আতর) ব্যবহার করেঅতঃপর (মসজিদে) গিয়ে দুজনের মধ্যে পার্থক্য সৃষ্টি না করেই (যেখানে স্থান পায়বসে যায়) এবং তার ভাগ্যে যত রাকআত নামায জোটেআদায় করে। তারপর ইমাম খুতবা আরম্ভ করলে নীরব থাকেসে ব্যক্তির সংশ্লিষ্ট জুম‘আ থেকে পরবর্তী জুম‘আ পর্যন্ত কৃত সমুদয় (ছগীরা) গুনাহ-রাশিকে মাফ করে দেওয়া হয়।” (বুখারী)[8]
9/1162 وَعَنْ أَبِي هُرَيرَةَ رضي الله عنه: أَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم، قَالَ: «مَنِ اغْتَسَلَ يَومَ الجُمُعَةِ غُسْلَ الجَنَابَةِ، ثُمَّ رَاحَ فِي السَّاعَةِ الأُولَى فَكَأنَّمَا قَرَّبَ بَدَنَةً، وَمَنْ رَاحَ فِي السَّاعَةِ الثَّانِيَةِ، فَكَأَنَّمَا قَرَّبَ بَقَرَةً، وَمَنْ رَاحَ فِي السَّاعَةِ الثَّالِثَةِ، فَكَأنَّمَا قَرَّبَ كَبْشاً أَقْرَنَ، وَمَنْ رَاحَ فِي السَّاعَةِ الرَّابِعَةِ، فَكَأنَّمَا قَرَّبَ دَجَاجَةً، وَمَنْ رَاحَ فِي السَّاعَةِ الخَامِسَةِ، فَكَأنَّمَا قَرَّبَ بَيْضَةً، فَإِذَا خَرَجَ الإمَامُ، حَضَرَتِ المَلاَئِكَةُ يَسْتَمِعُونَ الذِّكْرَ». متفقٌ عَلَيْهِ .
৯/১১৬২। আবূ হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিতরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি জুমার দিন নাপাকির গোসলের ন্যায় গোসল করল এবং (সূর্য ঢলার সঙ্গে সঙ্গে) প্রথম অক্তে মসজিদে এলসে যেন একটি উঁট দান করল। যে ব্যক্তি দ্বিতীয় সময়ে এলোসে যেন একটি গাভী দান করল। যে ব্যক্তি তৃতীয় সময়ে এলোসে যেন একটি শিংবিশিষ্ট দুম্বা দান করল। যে ব্যক্তি চতুর্থ সময়ে এলোসে যেন একটি মুরগী দান করল। আর যে ব্যক্তি পঞ্চম সময়ে এলোসে যেন একটি ডিম দান করল। তারপর ইমাম যখন খুতবা প্রদানের জন্য বের হনতখন (লেখক) ফেরেশতাগণ যিকির শোনার জন্য হাজির হয়ে যান।” (বুখারী ও মুসলিম)[9]
10/1163 وَعَنْه أَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم ذَكَرَ يَوْمَ الجُمُعَةِ، فَقَالَ: «فِيهَا سَاعَةٌ لاَ يُوَافِقُهَا عَبْدٌ مُسْلِمٌ، وَهُوَ قَائِمٌ يُصَلِّي يَسْألُ اللهَ شَيْئاً، إِلاَّ أَعْطَاهُ إِيَّاهُ» وَأشَارَ بيَدِهِ يُقَلِّلُهَا. متفقٌ عَلَيْهِ
১০/১১৬৩। উক্ত রাবী রাদিয়াল্লাহু আনহু হতেই বর্ণিতরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একদা জুমার দিন সম্বন্ধে আলোচনা করে বললেন, “ওতে এমন একটি মুহূর্ত আছেকোন মুসলিম ব্যক্তি যদি ঐ মুহূর্তে দাঁড়িয়ে নামায অবস্থায় আল্লাহর কাছে কিছু প্রার্থনা করেতাহলে আল্লাহ তাকে তা দান করে থাকেন।” এ কথা বলে তিনি স্বীয় হাত দ্বারা ইঙ্গিত করলেনসে মুহূর্তটি খুবই সংক্ষিপ্ত। (বুখারী ও মুসলিম)[10]
11/1164 وَعَنْ أَبِي بُرْدَةَ بنِ أَبِي مُوسَى الأَشعَرِيِّ رضي الله عنه  قَالَ: قَالَ عَبدُ اللهِ بنُ عُمَرَ رَضِيَ اللهُ عَنْهُمَا: أَسَمِعْتَ أَبَاكَ يُحَدِّثُ عَنْ رَسُولِ اللهِ صلى الله عليه وسلم، فِي شَأْنِ سَاعَةِ الجُمُعَةِ ؟ قَالَ: قُلْتُ: نَعَمْ، سَمِعْتُهُ يَقُوْل: سَمِعتُ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم، يَقُوْلُ: «هِيَ مَا بَيْنَ أَنْ يَجْلِسَ الإِمَامُ إِلَى أَنْ تُقْضَى الصَّلاَةُ». رواه مسلم
১১/১১৬৪। আবূ বুর্দাহ ইবনে আবূ মুসা আশআরী রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিততিনি বলেনএকদা আব্দুল্লাহ ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু বললেন, ‘আপনি কি জুমার দিনের বিশেষ মুহূর্ত সম্পর্কে আপনার পিতাকেরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে বর্ণনা করতে শুনেছেন?’ তিনি বলেনআমি বললাম, ‘হ্যাঁ। আমি তাঁকে বলতে শুনেছিতিনি বলেছেনআমি আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে এ কথা বলতে শুনেছি যে, “সেই মুহূর্তটুকু ইমামের মেম্বারে বসা থেকে নিয়ে নামায শেষ হওয়া পর্যন্ত সময়ের ভিতরে।” (মুসলিম)[11]
12/1165 وَعَنْ أَوسِ بنِ أَوسٍ رضي الله عنه، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم :«إِنَّ مِنْ أَفْضَلِ أَيَّامِكُمْ يَوْمَ الجُمُعَةِ، فَأَكْثِرُوا عَلَيَّ مِنَ الصَّلاَةِ فِيهِ ؛ فَإِنَّ صَلاَتَكُمْ مَعْرُوضَةٌ عَلَيَّ». رواه أَبُو داود بإسناد صحيح
১২/১১৬৫। আওস ইবনে আওস রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিততিনি বলেনরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “তোমাদের দিনগুলির মধ্যে সর্বোত্তম একটি দিন হচ্ছে জুমার দিন। সুতরাং ঐ দিনে তোমরা আমার উপর বেশী বেশী দরূদ পাঠ কর। কেননাতোমাদের পাঠ করা দরূদ আমার কাছে পেশ করা হয়।” (আবূ দাউদ বিশুদ্ধ সূত্রে)[12]
 



[1] মুসলিম ৮৫৪তিরমিযী ৪৮৮৪৯১নাসায়ী ১৩৭৩১৪৩০আহমাদ ৭৬৩০৮১৪১৯৯৩০১০১৬৭১০২৬৭১০৫৮৭২৭৬০৮২৭২৩৪
[2] মুসলিম ৮৫৭তিরমিযী ৪৯৮আবূ দাউদ ১০৫০ইবনু মাজাহ ১০৯০আহমাদ ৯২০০
[3] মুসলিম ২৩৩তিরমিযী ২৪১ইবনু মাজাহ ১০৭৬আহমাদ ৭০৮৯৮৪৯৮৮৯৪৪৯০৯২১০১৯৮২৭২৯০
[4] মুসলিম ৮৬৫নাসায়ী ১৩৭০ইবনু মাজাহ ৭৯৪১১২৭আহমাদ ২১৩৩২২৯০৩০৮৯৫৫৩৫দারেমী ১৫৭০
[5] সহীহুল বুখারী ৯১৯৮৭৭৮৯৪তিরমিযী ৪৯৩নাসায়ী ১৩৭৬১৪০৫১৪০৭ইবনু মাজাহ ১০৮৮আহমাদ ৩০৫০৪৪৫২৪৫৩৯৪৯০১৪৯২৩৪৯৮৫৪৯৮৮মুওয়াত্তা মালিক ২৩১দারেমী ১৫৩৬
[6] সহীহুল বুখারী ৯১৯৮৭৭৮৯৪তিরমিযী ৪৯৩নাসায়ী ১৩৭৬১৪০৫১৪০৭ইবনু মাজাহ ১০৮৮আহমাদ ৩০৫০৪৪৫২৪৫৩৯৪৯০১৪৯২৩৪৯৮৫৪৯৮৮মুওয়াত্তা মালিক ২৩১দারেমী ১৫৩৬
[7] তিরমিযী ৪৯৭আবূ দাউদ ৩৫৪নাসায়ী ১৩৮০আহমাদ ১৯৫৮৫১৯৬১২১৯৬৬১১৯৬৬৪১৯৭৪৬
[8] সহীহুল বুখারী ৮৮৩৯১০নাসায়ী ১৪০৩আহমাদ ২৩১৯৮২৩২০৬২৩২১৩দারেমী ১৫৪১
[9] সহীহুল বুখারী ৮৮১৯২৯৩২১১মুসলিম ৮৫০১৮৬০তিরমিযী ৪৯৯নাসায়ী ৮৬৪১৩৭৫-১৩৮৮আবূ দাউদ ৩৫১ইবনু মাজাহ ১০৯২আহমাদ ৭২১৭৭৪৬৭৭৫২৮৭৬৩০৭৭০৮৯৫৮২৯৬১০১০১৯০মুওয়াত্তা মালিক ২২৭দারেমী ১৫৪৩
[10] সহীহুল বুখারী ৯৩৫৫২৯৫৬৪০০মুসলিম ৮৫২তিরমিযী ৪৯১নাসায়ী ১৪৩০-১৪৩২আবূ দাউদ ১০৪৬ইবনু মাজাহ ১১৩৭আহমাদ ৭১১১৭৪২৩৭৬৩১৭৭১১৭৭৬৪৮৯৫৩৮৯৮৬৯৮৭৪৯৯২৯৯৯৭০১১২৩০মুওয়াত্তা মালিক ২২২২৪২দারেমী ১৫৬৯
[11] মুসলিম ৮৫৩আবূ দাউদ ১০৪৯
[12] আবূ দাউদ ১০৪৭১৫৩১নাসায়ী ১৩৭৪ইবনু মাজাহ ১৬৩৬আহমাদ ১৫৭২৯দারেমী ১৫৭২
_________________________________________________________________________________


সংকলন : ইমাম মুহিউদ্দীন আবু যাকারিয়া ইয়াহইয়া ইবন শরফ আন-নাওয়াবী রহ.
হাদীসের শুদ্ধাশুদ্ধি নির্ণয় : শাইখ মুহাম্মাদ নাসিরুদ্দীন আলবানী রহ. 
অনুবাদক : বিশিষ্ট আলেমবর্গ 
অনুবাদ সম্পাদনা : আব্দুল হামীদ ফাইযী
সূত্র : ইসলামহাউজ


কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন