মুয়াজ্জিন ফজরের আযান দিচ্ছিলেন সে সময় যে ব্যক্তি তার স্ত্রীর সাথে সহবাসে লিপ্ত ছিলেন
- ♥📖Bangla Quran📖♥
- 📖Al-Quran|📖Bangla-Mp3🎧🎧
- PeaceTv🖥-Bangla-Lectures🎧🎵⏬
- ডাঃজাকির নায়েকের লেকচার
- শাইখ মতিউর রহমান মাদানী
- মিজানুর রহমান আজহারীর ওয়াজ
- প্রফেসর মুফতি কাজী ইব্রাহীম
- ডঃ মনজুরে ইলাহী
- ডঃ খন্দকার আব্দুল্লাহ্ জাহাঙ্গীর
- ডঃ আবুবকর--জাকারিয়া মাদানী
- ডঃ মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ্
- শাহ মুহাম্মদ অলিউল্লাহ
- শাইখ মোঃ শহীদুল্লাহখান মাদানী
- শাইখ মুহাম্মদ এনামুল হক
- শাইখ আকরামুজ্জামান--সালাম
- শাইখ আমানউল্লাহ মাদানী
- শাইখ হারুন হোসেন
- শাইখ--সাইফউদ্দিন বেলাল মাদানী
- মুজাফফর বিন মহসিন
- আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ
- ডঃ মোঃ আসাদুল্লাহ্ আল গালিব
- আব্দুর রহিম গ্রীন
- শাইখ মোঃ আব্দুল কাইয়ুম
- শাইখ হাসিম মাদানী
- শাইখ আব্দুর রকিব বুখারী
- সিফাত হোসাইন
- আহমদুল্লাহ ত্রিশালি
- হাফেজ মাহমুদুল হাসান
- ইমামউদ্দিন বিন আব্দুল বাসির
- 📖📗Quran Recitation🎧🎶⏬
- Contact ☎📞|Others⏬
বুধবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৪
মুয়াজ্জিন ফজরের আযান দিচ্ছিলেন সে সময় যে ব্যক্তি তার স্ত্রীর সাথে সহবাসে লিপ্ত ছিলেন
Views:
A+
A-
মুয়াজ্জিন ফজরের আযান দিচ্ছিলেন সে সময় যে ব্যক্তি তার স্ত্রীর সাথে সহবাসে লিপ্ত ছিলেন
প্রশ্ন: রমজান মাসে ফজরের আযানের আগ থেকে আমি আমার স্ত্রীর সাথে সহবাস করছিলাম। আযান চলাকালীন সময়েও আমি সহবাসরত ছিলাম। তবে আযান শেষ হওয়ার আগেই আমরা বিরত হয়েছি। আমার ধারণা ছিল যে, মুয়াজ্জিনের আযান শেষ করার পূর্ব পর্যন্ত সহবাস করা জায়েয। এখন আমার করণীয় কি?
স্বামী-স্ত্রীর মাঝে ভালোবাসা থাকা কি আবশ্যকীয়
Views:
A+
A-
স্বামী ও স্ত্রীর মাঝে ভালোবাসা: একটি মানুষের সহজাত প্রকৃতি। এ ধরণের বিষয়ের ক্ষেত্রে এ কথা বলা যাবে না যে, শরিয়তে এটি ওয়াজিব। কিংবা শরিয়ত এ ব্যাপারে নির্দেশ দিয়েছে। বরং এ ধরণের বিষয়ের ক্ষেত্রে নতুন কোন শরয়ি নির্দেশ সন্ধানের বদলে প্রকৃতিগত কারণই যথেষ্ট।
স্বামী-স্ত্রীর মাঝে ভালোবাসা থাকা কি আবশ্যকীয়
স্বামী-স্ত্রীর মাঝে ভালোবাসা থাকা কি আবশ্যকীয়
প্রশ্ন: ইসলামে এমন কোন দলিল আছে কি যা স্বামী-স্ত্রীর একে অপরকে ভালোবাসা আবশ্যক করে? যদি উত্তর হয়: ভালোবাসা থাকা আবশ্যক, তাহলে একজন পুরুষ কিভাবে একাধিক নারীকে বিয়ে করতে পারে?
উত্তর:
স্বামী ও স্ত্রীর মাঝে ভালোবাসা: একটি মানুষের সহজাত প্রকৃতি। এ ধরণের বিষয়ের ক্ষেত্রে এ কথা বলা যাবে না যে, শরিয়তে এটি ওয়াজিব। কিংবা শরিয়ত এ ব্যাপারে নির্দেশ দিয়েছে। বরং এ ধরণের বিষয়ের ক্ষেত্রে নতুন কোন শরয়ি নির্দেশ সন্ধানের বদলে প্রকৃতিগত কারণই যথেষ্ট।
অলসতা করে নামায বর্জন করা
Views:
A+
A-
অলসতা করে নামায বর্জন করা
অলসতা করে নামায বর্জন করা
প্রশ্ন: আমি যদি অলসতা করে নামায না পড়ি আমি কি কাফের হিসেবে গণ্য হব? নাকি গুনাহগার মুসলমান হিসেবে গণ্য হব?
উত্তর:
আলহামদুলিল্লাহ।
ইমাম আহমাদ এর মতানুযায়ী, অলসতা করে নামায বর্জনকারী কাফের এবং এটাই অগ্রগণ্য মত। কুরআন, হাদিস, সফলে সালেহীন এর বাণী ও সঠিক কিয়াস এর দলিল এটাই প্রমাণ করে। [আল-শারহুল মুমতি আলা-যাদিল মুসতানকি (২/২৬)]
কোন ব্যক্তি কখন নামায বর্জনকারী হিসেবে গণ্য হবে এবং নামায বর্জন করার হুকুম কি?
Views:
A+
A-
কোন ব্যক্তি কখন নামায বর্জনকারী হিসেবে গণ্য হবে এবং নামায বর্জন করার হুকুম কি?
কোন ব্যক্তি কখন নামায বর্জনকারী হিসেবে গণ্য হবে এবং নামায বর্জন করার হুকুম কি?
প্রশ্ন: নামায বর্জনকারী কি সম্পূর্ণভাবে অমুসলিম হিসেবে গণ্য হবে? যে ব্যক্তি দুই ঈদের নামায পড়ে, কখনও কখনও জুমার নামায পড়ে, কখনও কখনও পাঁচ ওয়াক্ত নামাযের কোন ওয়াক্ত পড়ে সে ব্যক্তি কি “যে মোটেই নামায পড়ে না” তার হুকুমের অন্তর্ভুক্ত হবে এবং অমুসলিম হিসেবে গণ্য হবে? “মোটেই নামায পড়ে না” এ কথাটির ব্যাখ্যা কি?
উত্তর:
দোয়ায়ে কুনুত পড়া কি ওয়াজিব? মুখস্থ না থাকলে কি পড়বে
Views:
A+
A-
দোয়ায়ে কুনুত পড়া কি ওয়াজিব? মুখস্থ না থাকলে কি পড়বে
দোয়ায়ে কুনুত পড়া কি ওয়াজিব? মুখস্থ না থাকলে কি পড়বে
প্রশ্ন: বিভিন্ন দোয়া মুখস্থ করতে আমার খুব কষ্ট হয়; যেমন বিতিরের নামাযের দোয়ায়ে কুনুত। এ কারণে আমি এ দোয়ার জায়গায় একটি সূরা পড়তাম। যখন আমি জানতে পারলাম যে, এ দোয়া পড়া ফরজ; তখন দোয়াটি মুখস্থ করার চেষ্টা করতে থাকি। আমি নামাযের মধ্যে একটি বই থেকে দেখে দেখে দোয়াটি পড়ি। বইটিকে আমার পাশে একটি টেবিলের উপরে রাখি। আমি কিবলামুখী থেকেই বই থেকে দোয়াটি পড়ি। আমার এ আমলটি কি জায়েয?
সাওম বিষয়ক আধুনিক কিছু মাসআলা
Views:
A+
A-
সাওম বিষয়ক আধুনিক কিছু মাসআলা
সূচীপত্র
ক্রম শিরোনাম
১ আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহারের মাধ্যমে চাঁদ দেখা প্রসঙ্গ
২ চাঁদ প্রমাণের ক্ষেত্রে জ্যোতির্বিজ্ঞানের হিসাব-নিকাশের ওপর নির্ভর করার বিধান
৩ যে ব্যক্তি সূর্যাস্তের পর ইফতার করল, অতঃপর বিমান উড্ডয়নের পর সূর্য দেখতে পেল
৪ যেসব দেশে রাত বা দিন ২৪ ঘন্টারও বেশি সময়ে প্রলম্বিত, সেসব দেশে কীভাবে সাওম পালন করতে হবে?
৫ সাওম পালনকারীর শ্বাসকষ্ট উপশমকারী স্প্রে (Inhaler/ইনহেলার বা Puffer/পাফার) ব্যবহারের বিধান
৬ সাওম পালনকারীর অক্সিজেন নেওয়ার বিধান
৮ সাওম পালনকারীর জন্য কানের ড্রপ ব্যবহারের বিধান
৯ সাওম পালনকারীর জন্য চোখের ড্রপ ব্যবহারের বিধান
১০ জিহ্বার নীচে যে ট্যাবলেট রাখা হয়, সাওম পালনকারীর জন্য তা ব্যবহারের বিধান
১১ সাওম পালনকারীর জন্য পাকস্থলী পর্যবেক্ষণ যন্ত্র (Gastroscope/গ্যাস্ট্রোস্কোপ) ব্যবহারের বিধান
১২ অবশকারক/অনুভূতিনাশক ঔষধ/অবেদন পদ্ধতি (Anesthesia/এনেসথেসিয়া) সাওমে কোনো প্রভাব ফেলবে কিনা
আমি কি সঠিক মানুষটিকে বিয়ে করছি?
Views:
A+
A-
আমি কি সঠিক মানুষটিকে বিয়ে করছি?
আমি কি সঠিক মানুষটিকে বিয়ে করছি?
কাউকে বিয়ে করার আগে অবশ্যই নিজেকে এ প্রশ্নটি করবেন। জেনে বিস্মিত হবেন যে, উপযুক্ত মানুষটি বেঁচে নেওয়ার ক্ষেত্রে অনেকগুলো বিষয় কাজ করলেও, বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই এই প্রশ্নটির উত্তর হয়ে থাকে আবেগ এবং অনুভূতি নির্ভর। হরেক রকম মানুষ সম্পর্কে জানার মধ্য দিয়ে আপনি বিচিত্র ধরনের ব্যক্তিত্বের সন্ধান পাবেন। মানুষ সম্পর্কে জানার গুরুত্বপূর্ণ দিকটি হলো এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আপনি যে ধরণের মানুষের সান্নিধ্যে সবচেয়ে বেশি স্বস্তি এবং আরামবোধ করেন, সেইসব মানুষদের খুঁজে পাবেন। আর বয়স এবং মানসিক পরিপক্কতা বাড়ার সাথে সাথে নিজের ব্যক্তিত্ব সম্পর্কেও আপনার ভেতর গভীরতর উপলব্ধির বিকাশ ঘটবে।
সহীহ হাদীসের আলোকে সাওম বিশ্বকোষ (৩য় পর্ব)
Views:
A+
A-
সহীহ হাদীসের আলোকে সাওম বিশ্বকোষ (৩য় পর্ব)
১ম পর্ব | ২য় পর্ব | ৩য় পর্ব
তৃতীয় অধ্যায়
সালাতুত তারাবীহ
সালাতুত তারাবীহ
রমযানে ঈমান ও সাওয়াবের আশায় যে রাত জেগে ইবাদত করে তার ফযীলত:
আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
«مَنْ قَامَ رَمَضَانَ إِيمَانًا وَاحْتِسَابًا، غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ»
আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে রমযান সম্পর্কে বলতে শুনেছি,
«مَنْ قَامَهُ إِيمَانًا وَاحْتِسَابًا، غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ»
“যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে সাওয়াব লাভের আশায় কিয়ামে রমযান অর্থ্যাৎ তারাবীর সালাত আদায় করবে তার পূর্ববর্তী গুনাহসমূহ মাফ করে দেওয়া হবে”।[245]
সহীহ হাদীসের আলোকে সাওম বিশ্বকোষ (২য় পর্ব)
Views:
A+
A-
সহীহ হাদীসের আলোকে সাওম বিশ্বকোষ (২য় পর্ব)
১ম পর্ব | ২য় পর্ব | ৩য় পর্ব
শা‘বান মাসের সাওম
‘আয়েশা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,
«كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ " يَصُومُ حَتَّى نَقُولَ: لاَ يُفْطِرُ، وَيُفْطِرُ حَتَّى نَقُولَ: لاَ يَصُومُ، فَمَا رَأَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اسْتَكْمَلَ صِيَامَ شَهْرٍ إِلَّا رَمَضَانَ، وَمَا رَأَيْتُهُ أَكْثَرَ صِيَامًا مِنْهُ فِي شَعْبَانَ»
“রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একাধারে (এত বেশি) সাওম পালন করতেন যে, আমরা বলাবলি করতাম, তিনি আর সাওম পরিত্যাগ করবেন না। (আবার কখনো এত বেশি) সাওম পালন না করা অবস্থায় একাধারে কাটাতেন যে, আমরা বলাবলি করতাম, তিনি আর (নফল) সাওম পালন করবেন না। আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে রমযান ব্যতীত কোনো পুরা মাসের সাওম পালন করতে দেখি নি এবং শা’বান মাসের চেয়ে কোনো মাসে বেশি (নফল) সাওম পালন করতে দেখি নি”।[164]
মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৪
সহীহ হাদীসের আলোকে সাওম বিশ্বকোষ (১ম পর্ব)
Views:
A+
A-
সহীহ হাদীসের আলোকে সাওম বিশ্বকোষ (১ম পর্ব)
সূচিপত্র
ক্রম বিষয়
1. ভূমিকা
2. প্রথম অধ্যয়: সাওমের পরিচয়, ইতিহাস ও তাৎপর্য
3. সাওমের পরিচয়, সাওমের অভিধানিক অর্থ
4. সাওমের ইতিহাস ও তাৎপর্য, যুগে যুগে বিভিন্ন ধর্ম ও সম্প্রদায়ে সাওম
6. দ্বিতীয় অধ্যয়: সহীহ হাদীসের আলোকে সাওম
7. রমযানের সাওম ফরয হওয়া প্রসঙ্গে
8. রমযান ও সাওমের ফযীলত
9. আল্লাহর রাস্তায় সাওমের ফযীলত
9. আল্লাহর রাস্তায় সাওমের ফযীলত
10. সাওম গুনাহের কাফফারা
11. সাওম ঢালস্বরূপ
12. সাওম পালনকারীর জন্য জান্নাতে রাইয়্যান দরজা
13. রমযান নাকি রমযান মাস বলা হবে? কেউ কেউ বলেছেন, উভয়টি বলা যাবে?
14. রমযানের চাঁদ দেখা
15. যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে সাওয়াবের আশায় নিয়তের সাথে সাওম পালন করবে
16. নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমযান মাসে অধিক দান করতেন
17. যে ব্যক্তি সাওম পালনের সময় মিথ্যা বলা ও সে অনুযায়ী আমল বর্জন করে নি
18. কাউকে গালি দেওয়া হলে সে কী বলবে, আমি সাওম পালনকারী?
19. অবিবাহিত ব্যক্তি যে নিজের ওপর ফিতনার আশংকা করে তার জন্য সাওম পালন করা
20. নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বাণী, তোমরা চাঁদ দেখে সাওম পালন শুরু করবে, আবার চাঁদ দেখে সাওম থেকে বিরত থাকবে
21. চাঁদ দেখার ব্যাপারে সাক্ষ্য গ্রহণ
22. চাঁদ দেখতে কতজন সাক্ষ্য লাগবে?
23. প্রত্যেক দেশে আলাদা আলাদাভাবে চাঁদ দেখা, এক দেশে চাঁদ দেখলে তার হুকুম অন্যের জন্য যথেষ্ট নয়।
24. চাঁদ ছোট বা বড় দেখা ধর্তব্য নয়, আল্লাহ তা‘আলা দেখার জন্য বর্ধিত করে দিয়েছেন। আর যদি মেঘের কারণে দেখা না যায় তবে ত্রিশ দিন পূর্ণ করবে।
25. ঈদের দু’মাস কম হয় না
26. নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বাণী: আমরা লিখি না এবং হিসাবও করি না
27. ইয়াওমুশ শক বা সন্দেহের দিনে সাওম পালন কর
28. অর্ধ শা‘বানের পরে নফল সাওম পালন করা
29. আল্লাহর বাণী: সিয়ামের রাতে তোমাদের জন্য তোমাদের স্ত্রীদের নিকট গমন হালাল করা হয়েছে
30. আর আহার কর ও পান কর যতক্ষণ না ফজরের সাদা রেখা কালো রেখা থেকে স্পষ্ট হয়। অতঃপর রাত পর্যন্ত সিয়াম পূর্ণ কর
31. নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বাণী: বিলাল রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুর আযান যেন তোমাদেরকে সাহরী থেকে বিরত না রাখে
32. সাহরী খাওয়ায় তাড়াতাড়ি করা
33. সাহরী ও ফজরের সালাতের মাঝে ব্যবধানের পরিমাণ
34. সাহরীতে রয়েছে অনেক বরকত কিন্তু তা ওয়াজিব নয়। কেননা নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তাঁর সাহাবীগণ একটানা সাওম পালন করেছেন অথচ সেখানে সাহরীর উল্লেখ নেই।
35. সাহরীতে যা খাওয়া মুস্তাহাব
36. আযান দেওয়া অবস্থায় কারো হাতে খাবারের পাত্র থাকলে কী করবে?
37. দিনের বেলায় (নফল) সাওমের নিয়াত করলে
38. সাওম পালনকারী জুনুবী অবস্থায় সকাল করলে।
39. সাওম অবস্থায় স্ত্রী সহবাস করা
40. সাওম অবস্থায় চুম্বন করা
41. স্বামীর অনুমতিক্রমে স্ত্রীর নফল সাওম পালন
42. সাওম পালনকারীর গোসল করা
43. সাওম পালনকারী ভুলে কিছু খেলে বা পান করলে
44. সাওম পালনকারীর শুকনো ও ভেজা মিসওয়াক ব্যবহার করার হুকুম।
যে ব্যক্তি ধৈর্য হারিয়ে যেনা করতে চায়
Views:
A+
A-
উত্তর:
যে ব্যক্তি ধৈর্য হারিয়ে যেনা করতে চায়
যে ব্যক্তি ধৈর্য হারিয়ে যেনা করতে চায়
প্রশ্ন: আমি যেনা করতে চাই! আমি আর নিজেকে সামলাতে পারছি না। দশ বছর যাবৎ ধৈর্য ধরে আছি। আলহামদু লিল্লাহ আমি নামায পড়ি, রোজা রাখি। কিন্তু যখনই আমি কোন মেয়েকে বিয়ের প্রস্তাব দেই বিয়ে ভেঙ্গে যায়। আমি যেনা করতে চাই! আমি যেনা করতে চাই! আমি দোয়া করি; কিন্তু দুআ কবুল হয় না। আমি কি করব? আমি আর পারছি না।
উত্তর:
ধর্ষকের হাত থেকে আত্মরক্ষার জন্য লড়াই করা কি ওয়াজিব?
Views:
A+
A-
ধর্ষকের হাত থেকে আত্মরক্ষার জন্য লড়াই করা কি ওয়াজিব?
প্রশ্ন: কেউ যদি কোন নারীকে ধর্ষণ করতে উদ্যত হয় তখন সেই নারীর উপর আত্মরক্ষা করা কি ওয়াজিব? আত্মরক্ষার জন্য অস্ত্র ব্যবহার করা জায়েয হবে কি?
উত্তর:
যে নারীর সাথে জোরপূর্বক যেনা করার চেষ্টা করা হচ্ছে সে নারীর উপর আত্মরক্ষা করা ফরজ। তিনি কিছুতেই দুর্বৃত্তের কাছে হার মানবেন না। এজন্য যদি দুর্বৃত্তকে হত্যা করে নিজেকে বাঁচাতে হয় সেটা করবেন। এই আত্মরক্ষা ফরজ। ধর্ষণ করতে উদ্যত ব্যক্তিকে হত্যা করার কারণে তিনি দায়ী হবেন না। এর সপক্ষে দলিল হচ্ছে- ইমাম আহমাদ ও ইবনে হিব্বান কর্তৃক সংকলিত নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদিস,
স্বর্ণ ক্রয়-বিক্রয় সংক্রান্ত বিবিধ প্রশ্ন-উত্তর
Views:
A+
A-
স্বর্ণ ক্রয়-বিক্রয় সংক্রান্ত বিবিধ প্রশ্ন-উত্তর
স্বর্ণ ক্রয়-বিক্রয় সংক্রান্ত বিবিধ প্রশ্ন-উত্তর
নিশ্চয়ই সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য; আমরা তাঁর প্রশংসা করি, তাঁর নিকট সাহায্য প্রার্থনা করি এবং তাঁর নিকট তাওবা করি; আর আমাদের নফসের জন্য ক্ষতিকর এমন সকল খারাপি এবং আমাদের সকল প্রকার মন্দ আমল থেকে আল্লাহর নিকট আশ্রয় চাই। আর আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই, তিনি একক, তাঁর কোন শরীক নেই এবং আমি আরও সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর বান্দা ও রাসূল।
অতঃপর
আল্লাহ তা‘আলা তাঁর বান্দাদের জন্য লেনদেনের ব্যাপারে ন্যায় ও ইনসাফ ভিত্তিক সুস্পষ্ট পরিপূর্ণ নিয়ম-পদ্ধতি বিধিবদ্ধ করে দিয়েছেন, অন্য কোন ব্যবস্থা বা পদ্ধতিই তার সমকক্ষ হবে না; আর লেনদেনের ক্ষেত্রে যদি তা সুদের সাথে সম্পৃক্ত হয়, তাহলে তা হবে যুলুম এবং ন্যায় ও সঠিক পথ থেকে দূরে সরে যাওয়ার অন্তর্ভুক্ত; যে সুদ থেকে আল্লাহ তা‘আলা তাঁর কিতাবের মধ্যে এবং তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের ভাষায় সতর্ক করে দিয়েছেন; আর সকল মুসলিম তা হারাম হওয়ার ব্যাপারে ঐক্যবদ্ধ হয়েছেন।
নবীর সুন্নতকে আঁকড়ে ধরা ও তার প্রভাব
Views:
A+
A-
নবীর সুন্নতকে আঁকড়ে ধরা ও তার প্রভাব
সুন্নতে নববীকে আঁকড়ে ধরা ও জীবনে এর প্রভাব
উপস্থাপকের কথা,
সব প্রশংসা মহান আল্লাহ তা‘আলার, দরূদ ও সালাম রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর। হে আল্লাহ আপনি তাঁর উপর রহমত ও শান্তি নাযিল করুন।
আজকের এ মহিমান্বিত রাতে আমরা সবাই সৌভাগ্যবান – আশা করি আপনারা সকলেও- যে, আমরা এক মহান আলেমের সাথে মিলিত হয়েছি। তিনি তার মূল্যবান সময় ও ত্যাগ ইলম এবং তালিবে ইলমের খেদমতে দিয়েছেন। মহান আল্লাহর কাছে এর বিনিময়ে সাওয়াব ও প্রতিদান ছাড়া তিনি পার্থিব কোনো কিছু আশা করেন না। তিনি হলেন মহামান্য শাইখ মুহাম্মদ ইবন সালিহ আল-উসাইমীন, সর্বোচ্চ উলামা পরিষদের সদস্য, মসজিদে ‘উনাইযার ইমাম ও খতীব, প্রফেসর, ইমাম মুহাম্মদ ইবন স‘উদ আল-ইসলামিয়া, আল-কাসিম শাখা।
“সুন্নতে নববীকে আঁকড়ে ধরা ও জীবনে এর প্রভাব” সম্পর্কে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় মদিনা প্রাঙ্গণে মদিনা উৎসব কমিটি কর্তৃক আয়োজিত ১ম আলোচনা সভায় আমাদের ডাকে সাড়া দেয়ার জন্য আমাদের পক্ষ থেকে তাকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও দো‘আ কামনা করছি।
সম্মানিত পিতা শাইখ মুহাম্মদ ইবন সালিহ আল-‘উসাইমীনকে তার আলোচনা পেশ করার অনুরোধ করছি - আল্লাহ তার ও তার ইলমের দ্বারা ইসলাম ও মুসলিমকে উপকৃত করুন- । আলোচনা শেষে শাইখ মহোদয় লিখিত প্রশ্নের উত্তর দিবেন। ধন্যবাদ।
ফতোওয়া সালাত: নামায সম্পর্কে অতি গুরুত্বপূর্ণ ১৭০টি প্রশ্নোত্তর
Views:
A+
A-
ফতোওয়া সালাত: নামায সম্পর্কে অতি গুরুত্বপূর্ণ ১৭০টি প্রশ্নোত্তর
ফতোওয়া সালাত: নামায সম্পর্কে অতি গুরুত্বপূর্ণ ১৭০টি প্রশ্নোত্তর
(ফতোওয়া আরকানুল ইসলাম থেকে)
মূল: শায়খ মুহাম্মাদ বিন সালেহ আল-উসাইমীন (রহ.)
অনুবাদক: মুহাঃ আব্দুল্লাহ আল-কাফী ও আব্দুল্লাহ শাহেদ আল-মাদানী
প্রশ্নঃ (১৮৪) ইসলামে ছালাতের বিধান কি? কার উপর ছালাত ফরয?
উত্তরঃ ছালাত ইসলামের একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ রুকন; বরং এটা কালেমায়ে শাহাদাতের পর দ্বিতীয় রুকন। এটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের দ্বারা সংঘটিত গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এটা ইসলামের মূল খুঁটি। যেমনটি নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন,
আল্লাহ্ তা‘আলা তাঁর নবী মুহাম্মাদ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর উপর ছালাত ফরয করেন এমন উঁচু স্থানে যেখানে মানুষের পক্ষে পৌঁছা অসম্ভব। কোন মাধ্যম ছাড়াই রাসূলুল্লাহ্ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর জীবনে সর্বশ্রেষ্ঠ একটি রাত মে’রাজের রাতে আল্লাহ্ তা‘আলা তাঁকে সপ্তাকাশের উপর আরশে নিয়ে এই ছালাত ফরয করেন। প্রথমে রাত-দিনে ছালাত পঞ্চাশ ওয়াক্ত নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু আল্লাহ্ তা’আলা বান্দাদের প্রতি দয়া করে এর সংখ্যা কমিয়ে নির্ধারণ করেন পাঁচ ওয়াক্ত। আর প্রতিদান ঘোষণা করেন পঞ্চাশ ওয়াক্তের বরাবর। এ থেকে প্রমাণিত হয় ছালাত কত গুরুত্বপূর্ণ। ছালাতকে আল্লাহ্ কত ভালাবসেন। সুতরাং মানুষের জীবনের সর্বাধিক শ্রেষ্ঠ সময় এই ক্ষেত্রে ব্যয় করা অত্যন্ত জরুরী। ছালাত ফরয হওয়ার ব্যাপারে দলীল হচ্ছে: কুরআন, সুন্নাহ্ ও মুসলমানদের এজমা বা ঐকমত্য।
وَعَمُودُهُ الصَّلَاةُ
“ইসলামের মূল খুঁটি হচ্ছে, ছালাত।” আল্লাহ্ তা‘আলা তাঁর নবী মুহাম্মাদ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর উপর ছালাত ফরয করেন এমন উঁচু স্থানে যেখানে মানুষের পক্ষে পৌঁছা অসম্ভব। কোন মাধ্যম ছাড়াই রাসূলুল্লাহ্ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর জীবনে সর্বশ্রেষ্ঠ একটি রাত মে’রাজের রাতে আল্লাহ্ তা‘আলা তাঁকে সপ্তাকাশের উপর আরশে নিয়ে এই ছালাত ফরয করেন। প্রথমে রাত-দিনে ছালাত পঞ্চাশ ওয়াক্ত নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু আল্লাহ্ তা’আলা বান্দাদের প্রতি দয়া করে এর সংখ্যা কমিয়ে নির্ধারণ করেন পাঁচ ওয়াক্ত। আর প্রতিদান ঘোষণা করেন পঞ্চাশ ওয়াক্তের বরাবর। এ থেকে প্রমাণিত হয় ছালাত কত গুরুত্বপূর্ণ। ছালাতকে আল্লাহ্ কত ভালাবসেন। সুতরাং মানুষের জীবনের সর্বাধিক শ্রেষ্ঠ সময় এই ক্ষেত্রে ব্যয় করা অত্যন্ত জরুরী। ছালাত ফরয হওয়ার ব্যাপারে দলীল হচ্ছে: কুরআন, সুন্নাহ্ ও মুসলমানদের এজমা বা ঐকমত্য।
নারীর প্রাকৃতিক রক্তস্রাব
Views:
A+
A-
নারীর প্রাকৃতিক রক্তস্রাব
নারীর প্রাকৃতিক রক্তস্রাব
ভূমিকা
নারী জাতি সাধারণত: তিন প্রকার রক্তস্রাবে আক্রান্ত হয়ে থাকে।
যথা:
১) হায়েয মাসিক রক্তস্রাব)।
২) ইস্তেহাযাহ হায়েয ও নেফাসের দিন উত্তীর্ণ হওয়ার পর যে রক্তস্রাব হয়)।
উপরোক্ত তিন প্রকার রক্তস্রাব এমন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াবলীর অন্তর্ভুক্ত যার বিধি-বিধানের বর্ণনা অতীব জরুরী এবং এ প্রসঙ্গে ওলামায়ে কেরামের বিভিন্ন মতামতের মধ্যে ভুল-শুদ্ধ পার্থক্য নিরুপন করে কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে যা সঠিক ও নির্ভুল তা গ্রহণ করা অত্যাবশ্যক। কেননা,
বিদ্যুৎপিষ্ট হয়ে যে ব্যক্তি মারা গেল সে কি শহীদ?
Views:
A+
A-
বিদ্যুৎপিষ্ট হয়ে যে ব্যক্তি মারা গেল সে কি শহীদ?
প্রশ্ন :
আমার ভাই বৈদ্যুতিক খুটির পাশে দাঁড়িয়েছিল, ফলে বৈদ্যুতিক তার তার শরীর স্পর্শ করে, আর সে শর্ট খেয়ে সাথে সাথে মারা যায়। তাকে কি শহীদ গণ্য করা হবে ? দাফন করার জন্য আমরা যখন তার উপর সালাত পড়ি, তখন এতো বেশী মানুষ জড়ো হয়েছিল যে, মসজিদে পর্যন্ত তাদের সংকুলান হয়নি। তাকে মাটি দেয়ার জন্য আমাদের যে গ্রুপটি কবরস্থান পর্যন্ত যায়, তাও বেশ দীর্ঘ ও বড় ছিল। কারণ, সে আমাদের সবার কাছেই প্রিয় ছিল। কিয়ামতের দিন এরা কি তার জন্য সুপারিশ করবে ? অধিকন্তু সে ছিল যুবক, ভদ্র ও নামাযি।
সোমবার, ২১ অক্টোবর, ২০২৪
মহিলাদের স্রাব ও প্রসূতি অবস্থার বিধিবিধান সংক্রান্ত ৬০টি প্রশ্ন
Views:
A+
A-
মহিলাদের স্রাব ও প্রসূতি অবস্থার বিধিবিধান সংক্রান্ত ৬০টি প্রশ্ন
بسم الله الرحمن الرحيم
ভূমিকা
সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য। দরূদ এবং সালাম বর্ষিত হোক রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম), তাঁর পরিবার-পরিজন, ছাহাবীবর্গ এবং ক্বিয়ামত পর্যন্ত তাঁর পথের পথিকদের উপর।
হে মুসলিম বোন! ইবাদতের ক্ষেত্রে মহিলাদের ঋতুস্রাবের বিধিবিধান সংক্রান্ত নানাবিধ প্রশ্ন আলেম সমাজের নিকট উপস্থাপিত হয়। বিধায় আমরা এ সংক্রান্ত বারংবার পেশকৃত প্রশ্নাবলী একত্রিত করার কথা ভেবেছি। আর সংক্ষিপ্ত করার মানসে প্রশ্নগুলোকে বেশী বিস্তারিত করা হয়নি।
মুসলিম বোন! ইসলামী শরীআতে ফিক্বহ-এর অপরিসীম গুরুত্বের কথা বিবেচনা করে প্রশ্নগুলোকে আমরা একত্রিত করেছি, যাতে সেগুলো সর্বদা আপনার হাতের নাগালে থাকে এবং জাগ্রত জ্ঞান সহকারে আপনি আল্লাহর ইবাদত করতে পারেন।
দৃষ্টি আকর্ষণঃ বইটা যিনি প্রথমবারের মত পড়বেন, তার কাছে কিছু কিছু প্রশ্ন পুনরাবৃত্ত মনে হতে পারে। কিন্তু ভাল করে পর্যবেক্ষণের পর তিনি দেখবেন যে, পুনরাবৃত্ত একটি প্রশ্নে যে বাড়তি জ্ঞানের কথা রয়েছে, তা ঐ একই ধরনের অন্য প্রশ্নে নেই। সেজন্য আমরা সেগুলো ছাড়িনি।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)