Drop Down MenusCSS Drop Down MenuPure CSS Dropdown Menu

See Our Articles In Different Styles... Grid View List View

মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৪

সন্তানের হক

Views:

A+ A-

সন্তানের হক



খুব ভালো
إن الحمد لله والصلاة والسلام على رسول الله وعلى آله وصحبه أجمعين أما بعد :
আল্লাহ তা'আলা মানবিক জীবনকে সন্তানসন্তুতির মাধ্যমে ভার্সাম্যপূর্ণ এবং পছন্দ করেছেন। সন্তানের সন্তানসন্ততি কতবড় নিয়া মত তা যার সন্তান হয়নি তিনি সবচেয়ে বেশি উপলব্ধি করেন। মহান রাববুল আলামীন নারীদান তাদের উপর এক মহান দায়িত্ব অর্পিত হয়েছে। পিতা-মাতা সবচেয়ে বড় বড় বেদাতা হবেন যদি সন্তানকে আদর্শবান তার পক্ষে সমর্থন না করতে পারেন। কেননা হুয়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু লেখক থেকে দলীয় হাদিসে আসে, তিনি বলেন, পাঁচটি পদ্‌ পদ্‌ গুরুত্বপূর্ণ ওয়াসাল্লাম, 
«مَا مِنْ مَوْلُودٍ إِلاَّ يُولَدُ عَلَى الْفِطْرَةِ فَأَبَوَاهُ يُهَوِّدَانِهِ، أَوْ يُنَصِّرَانِهِ، أَوْ يُمَجِّسِهِ»
নবজাতক তার স্বভাবজাত দ্বীন ইসলামের জন্ম গ্রহণ করে। অতঃপর তার মা-বাবা তাকে ইয়াহূদী, নাসারা অথবা অগ্নিপূজক হিসেবে শক্তিশালী তোলে [সহীহ: ১৩৫৮]। 
আমাদের সমাজ ব্যবস্থার দিন যেভাবে অপসংস্কৃতি, অনৈতিকতা এবং চরিত্র বিধ্বংসী সতর্কতা অবলম্বন করা হচ্ছে, সেখানে আমাদের সন্তানের দিন দোষ আছে তা অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে পালন করতে হবে। নারীকে লালন-পালন করা দাবী।  আমাদের উপর সন্তানদের যে বিষয়গুলো রয়েছে তা এখানে আলোচনা করা হয়েছে:


১. কানে আযান দেওয়া :  সন্তানে ইসলাম পর গোসল দিয়ে পরিষ্কার করে তার কানে আযান দেওয়া, তা ছেলের বা মেয়েকে। এটি তারমাতার উপর গুরুত্বপূর্ণ একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব, শিশুর কানে সর্বপ্রথম শ্রেষ্ঠত্বের আওয়াজ নির্দেশ দেওয়া এবং ওত পেতে শয়তান যাতে তার ক্ষতি না করতে পারে। হাদিসে, 

عَنْ عُبَيْدِ اللهِ بْنِ أَبِي رَافِعٍ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ : رَأَيْتُ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم «أَذَّنَ فِي أُذُنِ حَسَنِ فِي أُذُنَ حَدَهِ بْنِ عَلَيْنِ الْحَسَنِ بْنِ عَلَيْهِ» ُ بِالصَّلاَةِ»।
আবূফে রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে, তিনি বলেন, আমি আপ সাল্লাল্লাহু ওয়াসাল্লামকে হাসান ইবনে আলীর কানে আযান দিতে সমস্যাছি [সুনন আবূ দাউদ:৫১০৫]
২. সুন্দর নাম রাখা :  শিশুর জন্য সুন্দর নাম নির্বাচন করা পিতা-মাতার দায়িত্ব ও শ্রদ্ধা। নাম অর্থবহ রাখা শর্ত।  কেননা এলাকা, 
উঁচু উঁচু ওয়াসাল্লাম বলেছেন অনেক অসুন্দর নাম পরিবর্তন করে দিয়েছিলেন।  [আবু দাউদ ৪৯৫২-৪৯৬১]
৩. আক্বিকা :  ইসলামী সংস্কৃতি বিষয়ক মহিলার আকীকা করা। কোর পার্টি থেকে ২টি ছাগল এবং মেয়ের পক্ষ থেকে কাছে, 
عَنْ سَمُرَةَ عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «كُلُّ غُلَامٍ رَهِينَةٌ بِعَقِيقَتِهِ بِعَقِيقَتِهِ تُذْبَحُ السَّعْمْ عَقْيْهُ عَلَيْهِ» ُ رَأْسُهُ»
সামুরা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে হতে দল, তিনি বলেন, সামনের নেতা পদে ওয়াসাল্লাম লেখক, সকল নবজাতক তার আক্কিকার আবদ্ধ। জন্মের সপ্তম দিন তার পার্টি থেকে জবেহ করা হবে। ঐ দিন তার নাম রাখা হবে। আর তার মাথা চুল কামানো হবে। [সুনান আবূ দাউদ: ২৮৩৮] 
৪. সদকাহ করা :  ছেলের বা মেয়ের সপ্তম রাতে চুল কাটা এবং চুলক রপ্য সদহ করা সুন্নাত। 
আলি রাদিয়াল্লাহ আনহু থেকে, গ্রুপু সাল্লাল্লাহু, ওয়াসাল্লাম হাসান রা. এর পক্ষ থেকে ১টি বকরী আকীকা এবং লেখক, হে ফাতেমা! তার মাথা মুন্ডন কর এবং চুল রৌপ্য সদকাহ কর। [সুনান আ-মিয্যায়ী: দো'আ করতে 
দো'আ 

করার জন্য দো'আ করতেন। [সহীহ বুখারী: ৩৯০৯; পার্টি: ২১৪৬]
৫. খাতনা করা :  ছেলেদের খাতনা করানো একটি সুন্নাত। কাছে, 
عَنْ جَابِرٍ قَالَ : «عَقَّ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم عَنِ الْحَسَنِ وَالْحُسَيْنِ وَخَتَنَهُمَا لِسَبْعَةِ أَيَّامٍ».
জাবির রাদিয়াল্লাহু আনহুহু থেকে বদলি, ব্লক নেতা নেতা নেতা ওয়াসাম হাসান এবং হুইল্লা রাদিয়াল্লাহুহুমার সপ্তম আনে আকীকা এবং খাইনা করিয়েছেন। [আল-মু'জামুল আওসাত: ৬৭০৮]
৬. তাওহীদ শিক্ষা :  শিশু যখন বলা হবে আরম্ভ হবে তখন তাওহীদ শিক্ষা দিতে হবে। স্থান স্থান উব্ওয়াসাল্লাম ইবন আবাস রাদিয়াল্লাহু আনহুকে লক্ষ্য করে বলেন, 
«ا غُلَامُ إِنِّ أُلِّمُك كلِمَاتٍ، احْف اللّ ي ، حْف اللّ تلّ ،لااه ،لااه ،اهاهاهاB ،لااه ،اهاه ،اهاه ،اهاه ،اهاه، ،اها ণ ااتَعَنْتَ فاسْمْ بِاللّ وَالَلَمْ أنّ الأُمّةمّة للَلى ِشিলা ِشلى على على على ِشنْ ​​ِشنْ ​​ِشنْ& । لَمْ يَضُرُّوكَ إِلَّا بِشَيْءٍ قَدْ كَتَبَهُ اللَّهُ عَلَيْكَ، رُفِعَتِ الأَقْلَامُ وَجَفَّتْ الصُّحُفُ» 
'হে বৎস! আমি পছন্দ শিখতে চাই। তুমি অধিকারের হেফাযত করবে, আল্লাহ তোমার হেফাত করবেন। তুমি অধিকারের হেফাযত করবে, তুমি তাকে সর্বদাই করবে। যখন কোন কিছু চাইবে তখন ওয়ারেণ্ট চাইবে। আর যখন উত্তর চাই তখন ওয়ার্ল্ড করতেই চাই। আর রাখা! যদি পুরো জাতি যদি তোমার কোন প্রক্রিয়ার জন্য একতাবদ্ধ হয়, তোমার কোন ব্যবস্থা করতে সমর্থ না হয়, তবে শুধু টুকুই করতে যতটুকু পর্যন্ত তোমার জন্য শক্তি প্রয়োগন। আর যদি পুরো জাতি যদি তোমার ক্ষতি করার জন্য একতাবদ্ধ হয়, তবে তোমার কোন ক্ষতি করতে সমর্থ হবে না, শুধু টুকুই করতে যতটুকু পরিমাণে তোমার জন্য শক্তি যোগান। কলমেলি শেষ হয়েছে এবং নকল শুকিয়ে গেছে। [তিরমিযী: ২৫১৬] 
৭. শিক্ষাদান :  ছোট বেলাকে শিশুকে শিক্ষা দিতে হবে। কেননা শিক্ষা করা ফরয। আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে, তিনি বলেন, তোমরা তোমাদের সন্তানদের বিষয়ে শিক্ষা দিতে পারবে। তন্মধ্যে রয়েছে তিলাওয়াত শিক্ষা ও জ্ঞানের মধ্যে। [জামিউল কাবীর]
জ্ঞান শিক্ষা চেয়ে উত্তম কাজ আর নেই। উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে গ্রুপ, গ্রুপ সল্লাল্লাহু গভীর ওয়াসাল্লাম লেখক: 
«خَيْرُكُمْ مَنْ تَعَلَّمَ الْقُرْآنَ وَعَلَّمَهُ»
''তোমাদের মধ্যে সর্বোত্তম ব্যক্তি সেই ব্যক্তি নিজে নিজে শিক্ষা দেয় ও অপরকে শিক্ষা দেয়'' [সহীহ বুখারী:৫০২৭]
৮. সলাত শিক্ষা  গুরুত্বপূর্ণ ও সলাতে অভস্ত করা : এটি একটি অধিকার যে পাতি-মাতা তার সন্তানকে সালাত শিক্ষা দিতে পারে এবং শিক্ষাতে অভস্ত করবে। কাছে, 
عَنْ عَمْرِو بْنِ شُعَيْبٍ عَنْ أَبِيهِ عَنْ جَدِّهِ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مُرُواَ أَلَمْ بِالْكُمْ» بْنَاءُ سَبْعِ سِنِينَ وَاضْرِبُوهُمْ عَلَيْهَا وَهُمْ أَبْنَاءُ عَشْرٍ وَفَرِّقُوا بَيْنَهُمْ فِي الْمَضَاجِعِ»
আমর ইবনে শূয়াইব রাদিয়াল্লাহু আনহু তার বাবা তার দাদা থেকে বর্ণনা করেন, নবী সাক্ষাৎ ওয়াসাল্লাম করেন, তোমাদের সন্তানদের সালাতের নির্দেশে সাত বছর বয়সে। আর দশ বছরের পুরনো সালাতের জন্য মৃদু প্রহার এবং শোয়ার রূপ ভিন্নতা আনো। [সুনান আবূ দাউদ : ৪৯৫]
৯. আদাব শিষ্টাচার শিক্ষা দেওয়া :  সন্তানদের আচরণ শিক্ষা দেওয়া প্রতিমাতার উপর দায়িত্ব ও ধর্মীয় অন্তর্ভূক্ত। লুকমান তুমি সালাম তার মহিলাকে বললেন, 
'আর মানুষের কাছ থেকে তোমার মুখ নিনি। আর যমীনে দম্ভারফেরা করো না; নিশ্চয় আল্লাহ কোন দাম্ভিক, অহংকারী পছন্দ করেন না। আর তোমার ক্ষেত্রে মধ্যমপেল অবলম্বন কর, তোমার আওয়াজ নিচু কর; নিশ্চয় সবচাইতে নিকৃষ্ট আওয়াজ হলধার আওয়াজ।' [সূরা লুকমান ১৮,১৯]
১০. আদর স্নেহ ও ভালোবাসতে :  সন্তানদেরকে স্নেহ করা এবং ভালোভাবে ভালোবাসতে হবে। 
আবু রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে গ্রুপ, তিনি বলেন, এমপি’র উচ্চ পদ্মা হুওয়াসাল্লাম  
হাসান ইবনে রাদিয়াল্লাহু আনহুকে চুম্বন স্থান এবং আদর কপাল। সে সময় আকরা ইবনে হাবিস রাদিয়াল্লাহু আনহুও উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলতে বললেন, আমার জন্য সন্তানের সন্তান কিন্তু আমি কখনো আমার সন্তানদের আদর স্নেহ করি। স্থান উত্তোলন ওয়াসাল্লাম তার দিকে তাকালেন এবং বললেন, যে অন্যের প্রতি রম না আল্লাহও তার প্রতি রহম করেন না। [সহীহ বুখারী: ৫৯৯৭]
১১. দ্বীনি ইলম শিক্ষা দেওয়া :  সন্তানকে দীনি ইলম শিক্ষা ফরজ করা হয়েছে। কারণ দ্বীনি ইলম না জানা থাকলে সে বিভ্রান্ত এবং ক্ষতিগ্রস্থদের অন্তর্ভূক্ত হবে। কাছে-
عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ قَالَ : قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى الله عَليْهِ وسَلَّمَ : «طَلَبُ الْعِلْمِ فَرِيضَةٌ عَلَى كُلِّ مُسْلِمٍ» 
আনাস বিন দেওয়া রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে গ্রুপ, নেটওয়ার্ক সল্লাল্লাহু রাজনৈতিক ওয়াসাল্লাম লেখক, বিভিন্ন দেশের উপরয্যা জ্ঞানার্জন করা। [সুনান ইবন মাজাহ: ২২৪]
১২. প্রাপ্ত বয়স্ক ভাই পর্যন্ত লালন-পালন করা :  সন্তানদেরকে প্রাপ্ত বয়স্ক পর্যন্ত লালন-পালন করতে হবে এবং তাদের জন্য মূল্য মূল্য করতে হবে। 
عَنْ أُمِّ سَلَمَةَ قُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ هَلْ لِي مِنْ أَجْرٍ فِي بَنِي أَبِي سَلَمَةَ أَنْ أُنْفِقَ عَلَيْتَ هَكَتِكَ هِمْتِهِمْ عَلَيْتِهِمْ اَا وَهَكَذَا إِنَّمَا هُمْ بَنِيَّ قَالَ: «نَعَمْ لَكِ أَجْرُ مَا أَنْفَقْتِ عَلَيْهِمْ»
উম্মে সালামাহ রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে, তিনি বলেন, তিনি বলেন, 'নিউলাম উওসাল্লামকে আমি জিজ্ঞাসা করছি আব সামার সন্তানদের জন্য আমি কি আমার প্রতিদান দিতে চাই? নবী সাল্লাল্লাহু আবেগ ওয়াসাল্লাম, হ্যাঁ যতদিন তুমি মূল্য দেবে তোমার প্রতিদানের জন্য। [সহীহ বুখারী: ৫৩৬৯]
১৩। সক্ষম করে তুলেছে  শিশুকে: সা'দ ইবনে আবি ওয়াক্কাস রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে, তিনি বলেন, উফ টাউন সাল্লাম আমাকে লেখক, 
«إِنَّكَ أَنْ تَدَعَ وَرَثَتَكَ أَغْنِيَاءَ خَيْرٌ مِنْ أَنْ تَدَعَهُمْ عَالَةً يَتَكَفَّفُونَ النَّاسَ فِي أَيْدِيهِ» 
তাদের সন্তানদের সন্ততিদেরকে ও সাবলম্বী করতে সক্ষম হতে পারে, সমাধান সহজী ও মানুষের কাছে হাতের পাতায় যেতে পারে। [সহীহ বুখারী:১২৯৫]
১৪। বিবাহ:  সুন্নাহ পদ্ধতিতে বিবাহ এবং পরিবর্তিত কাজ করা এবং উপযুক্ত সময়ে বিবাহ ব্যবস্থা করা। আবূরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণনা করা হয়েছে যে, 
নিশ্চয়ই তার হুকুমের উপর প্রশ্নটির মধ্যে রয়েছে, সন্তান প্রাপ্তবয়স্ক হলে তাকে বিবাহ করতে হবে। [জামিউল কাবীর]
১৫। আপনার-তারমা দায়িত্ব পালনকারী সন্তানদেরকে দ্বীনদ্বয়ের পথ, সুন্নাহর রাস্তা পার করা  , দ্বয়ের গুরুত্ব পালনের ক্ষেত্রে অভ্যস্ত করা। মনে মনে
﴿قُلۡ هَٰذِهِۦ سَبِيلِيٓ أَدۡعُوٓاْ إِلَى ٱللَّهِۚ عَلَىٰ بَصِيرَةٍ أَنَا۠ وَمَنِ ٱتَّبَعَنِيۖ وَسُبۡٱلَآَنِيۖ وَسُبۡٱلَآَنَهِ مُشۡرِكِينَ ١٠٨) [يوسف:108]
'বল, 'এটা আমার পথ। আমিনি-বুঝে ভয়ে এগিয়ে আসছে এবং যারা আমার অনুসরণ করেছে। আর আল্লাহ মহান এবং আমি মুশরিকদের অন্তর্ভূক্ত নই'। [সূরা ইউসুফ : ১০৮] 
কে দ্বীনের পথের পথের মাধ্যমে সওয়াব অর্জন করার জন্য এক সন্তানের সুযোগ রয়েছে। থকে অনেক, গুরুত্বপূর্ণ গুরুত্বপূর্ণ 
ওয়াসাল্লাম আলী রাদিয়াল্লাহু আনহুকে বললেন, 
«فَوَاللَّهِ لَأَنْ يُهْدَى بِكَ رَجُلٌ وَاحِدٌ خَيْرٌ لَكَ مِنْ حُمْرِ النَّعَمِ»
আপনার মাধ্যমে একজন ব্যক্তিও যদি হিদায়াত প্রাপ্ত হয়, তবে তা আপনার জন্য লালবর্ণের পরবর্তী মূল্যবান হতে হবে। [সহিহ বুখারী]
১৬। তাদের প্রত্যেকের ইনসাফ করা :  গণ সন্তানতামাতার কাছ থেকে ইনসাফ আশা করে এবং তাদের ইনসাফ করা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। 
শীর্ষস্থানীয় আন্দোলনের বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ ওয়াসাল্লাম এ বিশেষভাবে সতর্ক করে বলেন, 
'তোমরা আল্লাহকে ভয় করো এবং আমাদের সন্তাদের ইনসাফ করো'। [সহীহ বুখারী: ২৫৮৭]
১৭। ইসলাম শান্তিপূর্ণ করে না এমন কাজ থেকে এমন কাজটি করা :  ইসলাম পালন করে যে আমি শান্তির নিরাপত্তা না রাখলে এই সন্তানই কতাতেমাতার বিরুদ্ধে দাঁড়াবে। মনে মনে 
﴿ يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُواْ قُوٓاْ أَنفُسَكُمۡ وَأَهۡلِيكُمۡ نَارٗا ﴾ [التحريم:6]
হে ইমানদার গণ! তোমরা আমাদের নিজেদেরকে এবং তাদের পরিবারবর্গ জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও। [সূরা আত-তাহরীম-৬] 
‏ لۡأَسۡفَلِينَ ٢٩) [فصلت: ২৯] 
আর কাফিরা বলে, 'হে আমাদের রব, জ্বিন ও মানুষের মধ্যে যারা পথভ্রষ্ট করেছে আমাদের প্রশ্ন দিন। আমরা তাদের দুজনকে আমাদের পায়ের রাখাব, যাতে তারা নিকৃষ্টদের অন্তর্ভুক্ত হয়। [সূরা হা-মীম আসসিদাহ-২৯]
১৮. পাপকাজ, অশ্লিলতা, বেহায়াপ্পা, অপসংস্কৃতি থেকে বিচ্ছিন্ন রাখা : মুসলিম বিশ্ব ইসলামের সাথে শয়তা তার ইতিহাস যেমন হয়  এবং বিভিন্নভাবে, ভিন্ন ভিন্ন রুপে, পোশাক-পরিচ্ছেদের মাধ্যমে, বিভিন্ন ফ্যাশনে, বিভিন্ন ডিজাইনে, শিক্ষারপ জাহান্নামের দিকে নিয়ে যাওয়া। তাই তোমার-মাতাকে অবশ্যই এ বিষয়ে সতর্ক ও সজাগ হবে। আল্লাহ বলেন, 
﴿ يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوٓاْ إِنَّ مِنۡ أَزۡوَٰجِكُمۡ وَأَوۡلَٰدِكُمۡ عَدُوّٗا لَّكُمۡ وَفَصۡفَ وَفۡنۡ فَٱحۡذَرُوهُمۡ َتَغۡفِرُواْ فَإِنَّ ٱللَّهَ غَفُورٞ رَّحِيمٌ ١٤ ﴾ [التغابن:14] 
হে মুমিনগণ, আমার স্বামী-স্ত্রী মহিলা ও-সন্ততিদের কেউ আমাদের দুশমন। তাই তোমরা তাদের ভয় করতা অবলম্বন। আর যদি তোমরা মার্জনা কর, এও যাও এবং মাফ করে তবে নিশ্চয় আল্লাহ পরম ক্ষমাশীল, অসীম দয়ালু। [সূরা তাগাবুন-১৪] 
কাছে, 
عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا، قَالَ : «لَعَنَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم الْمُتَشَبِّهِينَ مِنَ النِّرِّجَالِ بِالنِّسَاءِ وَالْمَالِمِنِ بَالنِّسَاءِ ِّجَالِ»
আমিন আববাস রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে সম্মিলিত মহিলা মিল, গ্রুপে করীম এমপি অভিভাল্লাল্লাহু ওয়াসাল্লাম অনেক মহিলা ও মহিলা বেশ মহিলা পুরুষকেপাত করেছেন। [সহীহ বুখারী:৫৮৮৫]
আবদুলুল্লাহ ই আমরদিয়াল্লাহু আনহু থেকে মিডল, ব্লকসাম্প্‌র উঁচু স্তর ওয়াল্লাম লেখক : 
عَنِ ابْنِ عُمَرَ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم « مَنْ تَشَبَّهَ بِقَوْمٍ فَهُوَ مِنْهُمْ».
'যে ব্যক্তি অন্য জাতির সাথে সা-দৃশ্যতা রাখবে সে তাদের দলভুক্ত বলে গণ্য হবে। [সুনান আবূ দাউদ:৪০৩১]
১৯। দো'আ করা :  আমাদের সন্তানদের জন্য দো'আ করতে হবে। আল্লাহ তা'আলা আমাদেরকে দো'আ শিক্ষা, 
﴿ وَٱلَّذِينَ يَقُولُونَ رَبَّنَا هَبۡ لَنَا مِنۡ أَزۡوَٰجِنَا وَذُرِّيَّٰتِنَا قُرَّةَ أَعۡيُنٖ وَٱجۡعَلۡنَا لِلَمَ٤ ﴾ 74] 
নিরাপদে নেক বান্দা তারাই বলে, হে আমাদের রব, আমাদেরকে এমন স্ত্রী ও মহিলারা আমাদের চক্ষু শীতল করবে। আর আপনি আমাদেরকে মুত্তাকদের চারবার দিন। [সূরা আলফুরকান-৭৪]
জ্যাকরিয়্যা সালামের সামনের দো'আবার, 
﴿ هُنَالِكَ دَعَا زَكَرِيَّا رَبَّهُۥۖ قَالَ رَبِّ هَبۡ لِي مِن لَّدُنكَ ذُرِّيَّةٗ طَيِّبَةًۖ إِنَّكَ سَمِيعُ ٱلدُّعَآء 3] [3]
'হে আমার রব, আমাকে আপনার পক্ষ থেকে উত্তম সন্তান দান করুন। নিশ্চয় আপনি প্রার্থনা শ্রবণকারী'। [সূরা আলে ইমরান ৩৮]
সম্মানিত পিতামাতা বৃন্দ, আমরা কি সন্তানের কথাগুলো পালন করতে পারছি না? পরিবার, আমরা আমাদের সন্তানদেরকে নেকসন্তান হিসাবে তুলি। যে সম্পর্কে হাদিসে,
عَنْ أَبِى هُرَيْرَةَ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- قَالَ « إِذَا مَاتَ الإِنْسَانُ انْقَطَعَ عَنْهُ عَمَلُهٍ صَمَلُهُ إِلاَّ مِنْ جَيْرَةِ إِلاَّ مِنْ جَيْرَةِ َةٍ أَوْ عِلْمٍ يُنْتَفَعُ بِهِ أَوْ وَلَدٍ صَالِحٍ»
আবু হুরায়রায়রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে দলীয়, স্থান কেন্দ্রের উঁচু ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মানুষ মারার জন্য তার আমল বন্ধ হয়ে যায়, তবে ৩ টি আমল বন্ধ হয়-
১. সাকায়ে জারিয়া 
২. এমন-যার দ্বারা উপকৃত হয়
৩. এমন একটি মহিলার সহকারী তার জন্য
আল্লাহ তা'আলা আমাদের সন্তানদেরকে কবুল করুন,
তাদের বাধ্যতামূলকভাবে পালন করার তাওফীক দিন। আমিন!



:  হাবীব সম্পাদক মুহাম্মাদ ইকবাল 
সমাপ্তি :  ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
ইসলাম :  ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ, মডেলআরব





কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন