সুস্বাগত মাহে রমযান

সুস্বাগত মাহে রমযান
ফিতরা প্রদানের সময়সীমা ও বণ্টন পদ্ধতি
জাকাতের গুরুত্ব, ফজিলত ও ব্যয়ের খাতসমূহ
জাকাত
সিয়াম, তারাবীহ ও যাকাত বিষয়ে কয়েকটি অধ্যায়
যাকাত ও যাকাতের উপকারিতা প্রসঙ্গে
যাকাত ইসলামের পাঁচটি ফরযের একটি। কালিমায়ে শাহাদাত ও সালাতের পর যাকাতের স্থান। কুরআন-হাদিস ও মুসলিমের ইজমা দ্বারা এর ফরযিয়্যাত প্রমাণিত। যাকাতের ফরযিয়্যাত অস্বীকারকারী কাফের ও ইসলাম থেকে বহিষ্কৃত মুরতাদ। তাকে তওবার জন্য বলা হবে, যদি তওবা করে গ্রহণ করা হবে, অন্যথায় তাকে হত্যা করা। আর যাকাতের ব্যাপারে যে কৃপণতা করল অথবা কম আদায় করল সে যালেমদের অন্তর্ভুক্ত ও আল্লাহর শাস্তির উপযুক্ত। আল্লাহ তা‘আলা বলেন:
“আর আল্লাহ যাদেরকে তাঁর অনুগ্রহ থেকে যা দান করেছেন তা নিয়ে যারা কৃপণতা করে তারা যেন ধারণা না করে যে, তা তাদের জন্য কল্যাণকর। বরং তা তাদের জন্য অকল্যাণকর। যা নিয়ে তারা কৃপণতা করেছিল, কিয়ামত দিবসে তা দিয়ে তাদের বেড়ি পরানো হবে। আর আসমানসমূহ ও যমীনের উত্তরাধিকার আল্লাহরই জন্য। আর তোমরা যা আমল কর সে ব্যাপারে আল্লাহ সম্যক জ্ঞাত”। সূরা আলে-ইমরান: (১৮০)
মীলাদুন্নবী উপলক্ষে মিলিয়ন মিলিয়ন দরূদ জমা করার বিদ‘আত প্রসঙ্গ
যৌতুক : এক অভিশপ্ত সামাজিক ব্যাধি, বহু কবীরা গুনাহর সমষ্টি
আমাদের সমাজে যৌতুক গ্রহণের অপর কারণটি হচ্ছে, আল্লাহর প্রতি ভয়হীনতা এবং শরীয়তের বিধানের প্রতি অবজ্ঞা ও উদাসীনতা। নারীর মর্যাদা দান ও নারীর আর্থিক অধিকার সুরক্ষায় ইসলাম যে বিধিবিধান দিয়েছে তার প্রতি সাধারণ পর্যায়ের সম্মানবোধ থাকলে কোনো বরের পরিবারের পক্ষেই যৌতুক গ্রহণের কোনো উদ্যোগ থাকার কথা ছিল না। অথচ যৌতুক গ্রহণের সঙ্গে এ সম্মানবোধের কোনো সম্পর্ক নেই। বিশেষত যৌতুকের নামে ‘দেনা-পাওনা’ ধার্য করা এবং তা উসূল করার নির্মম পর্যায়গুলোতে ন্যূনতম স্তরের মানুষির কোনো আলামত দৃশ্যত থাকে না। এটা শরীয়তের বিধানের সঙ্গে সামঞ্জস্যশীল হওয়ার তো প্রশ্নই আসে না। তাই অন্তরে আল্লাহর ভয় থাকলে এটা সম্ভব হওয়ার কথা নয়।
আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা করার গুরুত্ব
ভূমিকা
إِنَّ الْحَمْدُ للهِ ، نَحْمَدُهُ وَنَسْتَعِيْنُهُ وَنَسْتَغْفِرُهُ ، وَنَعُـوْذُ بِاللهِ مِنْ شُرُوْرِ أَنْفُسِنَا ، وَمِنْ سَيِّئَاتِ أَعْمَالِنَا ، مَنْ يَّهْدِهِ اللهُ فَلاَ مُضِلَّ لَهُ ، وَمَنْ يُّضْلِلِ اللهُ فَلاَ هَادِيَ لَهُ ، وَأَشْهَدُ أَنْ لاَّ إِلَهَ إِلاَّ اللهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيْكَ لَهُ ، وَأَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُهُ وَرَسُوْلُهُ
যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহ তা‘আলার জন্য। আমরা তাঁরই প্রশংসা করি, তার কাছে সাহায্য চাই, তার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করি। আল্লাহর নিকট আমরা আমাদের প্রবৃত্তির অনিষ্টটা ও আমাদের কর্মসমূহের খারাবী থেকে আশ্রয় কামনা করি। আল্লাহ যাকে হেদায়েত দেন, তাকে গোমরাহ করার কেউ নেই। আর যাকে গোমরাহ করেন তাকে হেদায়েত দেয়ার কেউ নেই। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি, আল্লাহ ছাড়া কোনও সত্যিকার ইলাহ নেই, তিনি একক, তার কোনো শরিক নাই। আরও সাক্ষ্য দিচ্ছি, মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল। সালাত ও সালাম নাযিল হোক তার উপর, তার পরিবার-পরিজন ও তার সাহাবীদের উপর এবং যারা কিয়ামত অবধি এহসানের সাথে তাদের অনুসরণ করেন তাদের উপর।
বিদায় হজের খুতবা : কিছু আলোকপাত
রমজান ও পরবর্তী সময়ে করণীয়
সালাত পরবর্তী দুয়া ও জিকির সমূহ
যাকাতুল ফিতর বা ফিতরা
মাহে রামাজানের বিশটি স্পেশাল আমল
প্রশ্নোত্তরে সিয়াম (১ম পর্ব)
বিষয়
প্রশ্নোত্তরে সিয়াম (২য় পর্ব)
সালাতে বিনয়ী হওয়ার তেত্রিশ উপায় (২য় পর্ব)
বিবাহের কতিপয় সুন্নাত সমূহ
হিল্লা বিয়ে