Drop Down MenusCSS Drop Down MenuPure CSS Dropdown Menu

See Our Articles In Different Styles... Grid View List View

শুক্রবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২১

হিজরি নববর্ষ উপলক্ষে অভিনন্দন বিনিময়ের বিধান

Views:
24

A+ A-
 হিজরি নববর্ষ উপলক্ষে অভিনন্দন বিনিময়ের বিধানহিজরি নববর্ষ উপলক্ষে অভিনন্দন বিনিময়ের বিধানআল্‌হামদু লিল্লাহি রাব্বিল আলামীন, ওয়াসসালাতু ওয়াসসালামু 'আলা খাতামিল আম্বিয়াই ওয়াল-মুরসারীন।সকল প্রশংসা বিশ্ব প্রতিপালক আল্লাহ তা'আলার জন্যে। সালাত ও সালাম শেষ নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি।অভিনন্দন বিনিময়ের কিছু উপলক্ষ :১. পারস্পরিক স্বাভাবিক অভিনন্দন। যা একে অপরকে নতুন কোন নিয়ামত অর্জন বা মুসিবত থেকে মুক্তির প্রাক্কালে দিয়ে থাকে। উদ্দেশ্য আল্লাহর শুকরিয়া জ্ঞাপন এবং একজন মুসলিম ভাইকে আনন্দিত ও উৎসাহিত করা। এটা কোন দিনক্ষণ বা মাস, বৎসরের আগমন-প্রস্থানের সাথে সম্পৃক্ত নয়। যেমন, বিবাহ, নতুন সন্তান লাভ, পরীক্ষায় কৃতকার্য, চাকুরি লাভ করা ইত্যাদি উপলক্ষে অভিনন্দন প্রদান।এরূপ অভিনন্দন আদান-প্রদানে শরীর কোন সমস্যা নেই এটি একটি মানবিক স্বভাবগত বিষয়, বরং আশা করা যায় এতে অভিনন্দন প্রদানকারী ছাওয়াব পাবেন। কারণ তিনি একজন মুসলিম ভাইকে প্রফুল্ল করলেন। আনন্দিত করলেন। যাতে সে উৎসাহ বোধ করবে। শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়াহ রহ. এর মতে। মুবাহ কাজ ভাল নিয়তে সম্পর্কিত হলে কল্যাণ মূলক কর্ম হিসেবে...
Read More---

নববর্ষ উদযাপন করার বিধান

Views:
14

A+ A-
 নববর্ষ উদযাপন করার বিধান নববর্ষ উদযাপন করার বিধান সকল প্রশংসা আল্লাহ তা‘আলার জন্য, যিনি আমাদেরকে সর্বোত্তম দীনের অনুসারী ও সর্বশ্রেষ্ঠ রাসূলের উম্মত হওয়ার তাওফিক দান করেছেন। সালাত ও সালাম বর্ষিত হোক মুহাম্মদ ইব্‌ন আব্দুল্লাহর উপর, যিনি আমাদেরকে কল্যাণকর সকল পথ বাতলে দিয়েছেন এবং সকল প্রকার অনিষ্ট থেকে সতর্ক করেছেন। আরো সালাত ও সালাম বর্ষিত হোক তার পরিবারবর্গ ও সাথীদের উপর, যারা তার আনীত দীন ও আদর্শকে যথাযথভাবে পরবর্তী উম্মতের নিকট পৌঁছে দিয়েছেন এবং কেয়ামত পর্যন্ত যারা তাদের সুন্দরভাবে অনুসরণ করবে সবার উপর। অতঃপর: আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: «بَادِرُوا بِالأَعْمَالِ فِتَنًا كَقِطَعِ اللَّيْلِ الْمُظْلِمِ، يُصْبِحُ الرَّجُلُ مُؤْمِنًا، وَيُمْسِي كَافِرًا، أَوْ يُمْسِي مُؤْمِنًا، وَيُصْبِحُ كَافِرًا، يَبِيعُ دِينَهُ بِعَرَضٍ مِنَ الدُّنْيَا» “তোমরা অন্ধকার রাতের ঘনঘটার ন্যায় ফেতনার পূর্বে দ্রুত আমল কর, [যখন] ব্যক্তি ভোর করবে মুমিন অবস্থায়, সন্ধ্যা করবে কাফির অবস্থায়; অথবা সন্ধ্যা করবে মুমিন অবস্থায়, ভোর করবে কাফির...
Read More---

বিবাহে প্রচলিত কু-প্রথা

Views:
2

A+ A-
 বিবাহে প্রচলিত কু-প্রথাশুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালুবিবাহে প্রচলিত কু-প্রথাবিবাহ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিবাহ করা নবীগণের (আলাহিসসালাতু আসসালাম) সুন্নাত।রাসুল(সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃযে বাক্তি বিয়ে করার সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও বিয়ে করে না, সে আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত নয়। (দারিমী-কিতাবুন নিকাহ)ইমাম রাগিব বলেনঃবিয়েকে দুর্গ বলা হয়েছে,কেননা(বিয়ে) স্বামী-স্ত্রী উভয়কে সকল প্রকার লজ্জাজনক কাজ থেকে দুর্গবাসীদের মতোয় বাচিয়ে রাখে। (মুফরাদাত)তবে এই পবিত্র কর্ম পালন করতে গিয়ে মাঝে মাঝে কিছু কু-প্রথা মানা হয়।যা কিনা অনুচিত।আসুন নবীগণের(আলাহিসসালাতু আসসালাম)  এই সুন্নাত কে সুন্নাত তরীকায় পালন করি।বিবাহে প্রচলিত কু-প্রথা: ১. চন্দ্র বর্ষের কোন মাসে বা কোন দিনে অথবা বর/কনের জন্ম তারিখে বা তাদের পূর্ব পুরুষের মৃত্যুর তারিখে বিবাহ শাদী হওয়া অথবা যে কোন শুভ সৎ কাজ করার জন্য ইসলামী শারী’য়াতে বা ইসলামী দিন তারিখের কোন বিধি নিষেধ নেয়। বরং উপরিউক্ত কাজগুলো বিশেষ কোন মাসে বা যে কোন দিনে করা যাবে না মনে করাই গুনাহ।২. বিবাহ উৎসবে অথবা...
Read More---

সমাজে প্রচলিত কতিপয় কুসংস্কার

Views:
2

A+ A-
 সমাজে প্রচলিত কতিপয় কুসংস্কারআমাদের দেশে বিভিন্ন অঞ্চলে বহু কুসংস্কার প্রচলিত রয়েছে। যা প্রতিনিয়ত মানুষ কথায় ও কাজে ব্যবহার করে থাকে। এগুলোর প্রতি বিশ্বাস করা ঈমানের জন্য মারাত্মক হুমকী। কিছু কিছু হল শিরক এবং স্পষ্ট জাহেলিয়াত। কিছু কিছু সাধারণ বিবেক বিরোধী এবং রীতিমত হাস্যকরও বটে। মূলত: বাজারে ‘কি করিলে কি হয়’ মার্কা কিছু বই এসবের সরবরাহকারী। অশিক্ষিত কিছু মানুষ অন্ধবিশ্বাসে এগুলোকে লালন করে। তাই এ ব্যাপারে সচেতন হওয়া জরুরী। মানুষের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে নিম্নে সমাজে প্রচলিত কিছু কুসংস্কার তুলে ধরা হল:১) ছোট বাচ্চাদের দাঁত পড়লে ইঁদুরের গর্তে দাঁত ফেলতে বলা হয়, দাঁত ফেলার সময় বলতে শিখানো হয়, “ইঁদুর ভাই, ইঁদুর ভাই, তোর চিকন দাঁত টা দে, আমার মোটা দাঁত টা নে।”২) দুজনে ঘরে বসে কোথাও কথা বলতে লাগলে হঠাৎ টিকটিকির আওয়াজ শুনা যায়, তখন একজন অন্যজনকে বলে উঠে “দোস্ত তোর কথা সত্য, কারণ দেখছস না, টিকটিকি ঠিক ঠিক বলেছে।”৩) বন্ধু মহলে কয়েকজন বসে গল্প-গুজব করছে, তখন তাদের মধ্যে কেউ উপস্থিত না হলে তার সম্পর্কে জিজ্ঞাসা বাদ হতে থাকে, এমতাবস্থায় সে উপস্থিত...
Read More---

ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে বাংলা নববর্ষ উদযাপন: মুসলিমদের করণীয়

Views:
3

A+ A-
 ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে বাংলা নববর্ষ উদযাপন: মুসলিমদের করণীয়ভূমিকানববর্ষ, বর্ষবরণ, পহেলা বৈশাখ— এ শব্দগুলো বাংলা নতুন বছরের আগমন এবং এ উপলক্ষে আয়োজিত উৎসব-অনুষ্ঠানাদিকে ইঙ্গিত করে। এই উৎসবকে প্রচার মাধ্যমসমূহে বাঙালির ঐতিহ্য হিসেবে রঞ্জিত করা হয়ে থাকে। তাই জাতিগত একটি ঐতিহ্য হিসেবে এই উৎসবকে এবং এর সাথে সম্পৃক্ত কর্মকাণ্ডকে সমর্থন যোগানোর একটা বাধ্যবাধকতা অনুভূত হয় সবার মনেই - এ যে বাঙালি জাতির উৎসব! তবে বাংলাদেশে বসবাসরত বাঙালি জাতির শতকরা ৮৭ ভাগ লোক আবার মুসলিমও বটে, তাই স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন জাগে: নববর্ষ উদযাপন এবং সংশ্লিষ্ট অনুষ্ঠানাদি যেমন: রবীন্দ্রসংগীতের মাধ্যমে বর্ষবরণ, বৈশাখী মেলা, রমনার বটমূলে পান্তা-ইলিশের ভোজ, জীবজন্তু ও রাক্ষস-খোক্কসের প্রতিকৃতি নিয়ে গণমিছিল - এবং এতদুপলক্ষে নারী-পুরুষের অবাধ মেলামেশা, হাসি-ঠাট্টা ও আনন্দ উপভোগ, সাজগোজ করে নারীদের অবাধ বিচরণ ও সৌন্দর্যের প্রদর্শনী, সহপাঠী সহপাঠিনীদের একে অপরের দেহে চিত্রাংকন - এসবকিছু কতটা ইসলাম সম্মত? ৮৭ ভাগ মুসলিম যে আল্লাহতে বিশ্বাসী, সেই আল্লাহ কি মুসলিমদের...
Read More---

পহেলা বৈশাখ: ইতিহাস ও বিধি-বিধান

Views:
2

A+ A-
 পহেলা বৈশাখ: ইতিহাস ও বিধি-বিধানএপ্রিল মাসে আমরা বাংলাদেশীরা একটি উৎসব করে থাকি, তা হলো ১৪ই এপ্রিল। অর্থাৎ পহেলা বৈশাখে বাংলা নববর্ষ পালন করা। আমাদের দেশে প্রচলিত বঙ্গাব্দ বা বাংলা সন মূলত ইসলামী হিজরী সনেরই একটি রূপ। ভারতে ইসলামী শাসনামলে হিজরী পঞ্জিকা অনুসারেই সকল কাজকর্ম পরিচালিত হতো। মূল হিজরী পঞ্জিকা চান্দ্র মাসের উপর নির্ভরশীল। চান্দ্র বৎসর সৌর বৎসরর চেয়ে ১১/১২ দিন কম হয়। কারণ সৌর বৎসর ৩৬৫ দিন, আর চান্দ্র বৎসর ৩৫৪ দিন। একারণে চান্দ্র বৎসরে ঋতুগুলি ঠিক থাকে না। আর চাষাবাদ ও এজাতীয় অনেক কাজ ঋতুনির্ভর। এজন্য ভারতের মোগল সম্রাট আকবারের সময়ে প্রচলিত হিজরী চান্দ্র পঞ্জিকাকে সৌর পঞ্জিকায় রূপান্তরিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।সম্রাট আকবার তার দরবারের বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ও জ্যোতির্বিদ আমির ফতুল্লাহ শিরাজীকে হিজরী চান্দ্র বর্ষপঞ্জীকে সৌর বর্ষপঞ্জীতে রূপান্তরিত করার দায়িত্ব প্রদান করেন। ৯৯২ হিজরী মোতাবেক ১৫৮৪ খৃস্টাব্দে সম্রাট আকবার এ হিজরী সৌর বর্ষপঞ্জীর প্রচলন করেন। তবে তিনি ঊনত্রিশ বছর পূর্বে তার সিংহাসন আরোহনের বছর থেকে এ পঞ্জিকা প্রচলনের নির্দেশ দেন। এজন্য ৯৬৩...
Read More---

পহেলা এপ্রিল

Views:
1

A+ A-
 পহেলা এপ্রিলপহেলা এপ্রিলনাহমাদুহু ওয়া নুসাল্লী আলা রাসূলিহীল কারীম। আম্মা বাদ,এপ্রিল মাসে আমাদের দেশে দুটি দিবস পালন করা হয়ে থাকে। পহেলা এপ্রিল এবং পহেলা বৈশাখ বা ১৪ই এপ্রিল। পহেলা এপ্রিল বাংলায় ‘‘এপ্রিল ফুল’’ নামে পরিচিত। এখানে ফুল অর্থ ইংরেজী ফুল অর্থাৎ বোকা, হাবা বা নির্বোধ। ইংরেজিতে বলা হয়: April Fools’ Day or All Fools' Day. এদিনে ‘‘প্র্যাকটিক্যাল জোক’’ বা বাস্তব বা ব্যবহারিক তামাশার নামে একে অপরকে মিথ্যা বলে ঠকানো হয়ে থাকে। এ উপলক্ষ্যে পাশ্চাত্যের দেশগুলিতে নানা রকম উৎসবের ব্যবস্থা করা হয়।এপ্রিল ফুলের রহস্য বুঝতে আমাদের মানব ইতিহাসের কয়েকটি তথ্য জানতে হবে।আদম আলাইহিস সালাম-এর মাধ্যমে পৃথিবীর বুকে মানব জাতির পথ চলা শুরু। তাঁর সন্তানেরা পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে ক্রমান্বয়ে ছড়িয়ে পড়তে থাকে। পরবর্তী প্রথম রাসূল ছিলেন নূহ আলাইহিস সালাম। নূহ আলাইহিস সালাম-এর প্লাবনের পর তাঁর সন্তানেরা ক্রমান্বয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দিকে ছড়িয়ে পড়তে থাকে। তাঁর তিন ছেলের নাম ‘‘হাম’’, ‘‘সাম’’ ও ‘‘ইয়াফিস’’। হামের বংশধরগণ...
Read More---

পহেলা এপ্রিল : মুসলিম উম্মাহর শোকের দিন

Views:
2

A+ A-
পহেলা এপ্রিল : মুসলিম উম্মাহর শোকের দিনপহেলা এপ্রিল : মুসলিম উম্মাহর শোকের দিনইউরোপে মুসলমানরা প্রবেশ করেছিলেন স্পেনের দরজা দিয়ে। ঐতিহাসিক রবার্ট ব্রিফল্ট দি ম্যাকিং অব হিউম্যানিটি গ্রন্থে মুসলমানদের এ প্রবেশকে অন্ধকার কক্ষের দরজা দিয়ে সূর্যের আলোর প্রবেশ বলে অভিহিত করেছেন। কেন এই তুলনা? রবার্ট ব্রিফল্টের জবাব হলো—‘যেহেতু স্পেনে মুসলমানদের আগমনের ফলে শুধু স্পেন নয়, বরং গোটা ইউরোপ মুক্তির পথ পেয়েছিল এজ অব ডার্কনেস তথা হাজার বছরের অন্ধকার থেকে। এজ অব ডার্কনেস সম্পর্কে রবার্ট ব্রিফল্টের মন্তব্য হলো—‘সেই সময় জীবন্ত অবস্থায় মানুষ অমানুষিকতার অধীন ছিল, মৃত্যুর পর অনন্ত নরকবাসের জন্য নির্ধারিত ছিল।’স্পেন জয়ের ঘটনাটি ঘটে ৭১১ খ্রিস্টাব্দে। মুসলিম সেনাপতি তারেক বিন জিয়াদ ভূমধ্যসাগরের উত্তাল তরঙ্গমালা পাড়ি দিয়ে ১২ হাজার সৈন্য নিয়ে রাজা রডরিকের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেন। রাজা রডারকের শাসনামল ছিল স্পেনের জন্যে এক দুঃস্বপ্নের কাল। জনগণ ছিল রডারিক ও গথ সম্প্রদায়ের উত্পীড়নের অসহায় শিকার। মরণের আগে স্বাধীনতা ভোগের কোনো আশা তাদের ছিল না। তারেকের অভিযানের ফলে মুক্তির পথ বেরুবে, এই ছিল সাধারণ...
Read More---

রবিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২১

এপ্রিলের মিথ্যাচার

Views:
11

A+ A-
 এপ্রিলের মিথ্যাচারএপ্রিলের মিথ্যাচার  মিথ্যা একটি চারিত্রিক ব্যাধি। যার মধ্যে মনুষ্য রুচিবোধ কিংবা সুস্থ প্রকৃতি বিদ্যমান সে কোনক্রমেই এর প্রতি সমর্থন জ্ঞাপন করতে পারে না। আর না করাই হচ্ছে স্বাভাবিক মনুষ্য ধর্ম। সকল ধর্মেই এর প্রতি নিন্দা জ্ঞাপন করা হয়েছে।‘পক্ষান্তরে সত্য পৃথিবীর স্থায়িত্বের একটি মূল ভিত্তি। প্রশংসাযোগ্য বস্তু, নবুওয়তের অংশ ও তাকওয়ার ফল। এ সত্য না থাকলে শরিয়তের বিধানসমূহ অকেজো হয়ে যেত।  মূলত মিথ্যা বলার দোষে দুষ্ট হওয়ার অর্থ হচ্ছে মানবতা থেকে বেরিয়ে যাওয়া। কারণ, কথা বলা মানুষের একটি বৈশিষ্ট্য আর কথা সত্য না হলে তার কোন অর্থই থাকে না।’ (মুহাম্মদ আল-খাদেমি: বারীকাতুন মাহমূদিয়া, ৩/১৮৩)আমাদের পবিত্র দীনে ইসলামে এর সামান্যতম আশ্রয়-প্রশ্রয় নেই। কুরআন, হাদিস এবং উম্মতের ঐকমত্য দ্বারা প্রমাণিত যে এটা হারাম, এটা নিষিদ্ধ ও গর্হিত। যে মিথ্যা বলে তার পরিণাম দুনিয়া ও আখেরাতে খুবই নিন্দনীয়।নির্দিষ্ট কয়েকটি ক্ষেত্র ব্যতীত মিথ্যা বলার কোন অবকাশ নেই। এ মিথ্যার মাধ্যমে কারো অধিকার হরণ করা যাবে না, কাউকে হত্যা করা যাবে না এবং কারো ইজ্জত সম্মানে আঘাত হানা...
Read More---

শনিবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২১

খৃষ্টীয় নববর্ষ উদযাপন: শরিয়ত কি বলে

Views:
3

A+ A-
খৃষ্টীয় নববর্ষ উদযাপন: শরিয়ত কি বলেখৃষ্টীয় নববর্ষ উদযাপন: শরিয়ত কি বলে উৎসব পালন জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে একটি সামগ্রিক ফিনমিনন। সুনির্দিষ্ট কোনো দিবসকে স্মরণীয় করে রাখার গভীর বাসনা থেকে, অথবা আনন্দ-উল্লাস প্রকাশ, কৃতজ্ঞতা ব্যক্ত করা ইত্যাদি থেকে জন্ম নেয় বর্ষান্তরে উৎসব পালনের ঘটনা।আল্লাহ তাআলা মানুষের এ স্বভাবজাত বাসনা সম্পর্কে সুপরিজ্ঞাত। তাই তিনি তা প্রকাশের মার্জিত ও সম্মানজনক পদ্ধতি বিধিবদ্ধ করে দিয়েছেন। সৃষ্টিসংলগ্ন সামগ্রিক প্রজ্ঞাময়তা, পৃথিবীবক্ষে মানবপ্রজন্মের দায়দায়িত্ব, আল্লাহর ইবাদত ও দাসত্বের জিম্মাদারি ইত্যাদি বিবেচনায় রেখেই তিনি দিয়েছেন উৎসব পালনে সম্মানজনক বিধান। আনাস রা. হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,  রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মদিনায় আগমন করলেন। তাদের ক্রীড়া-উল্লাসের ছিল দুটি দিবস। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন,’এ দিবস দুটি কি? ‘ উত্তরে তারা বললেন,’ জাহেলী যুগে দিবস দুটি ক্রীড়া-উল্লাসে কাটাতাম।‘ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন,’আল্লাহ তাআলা এ দিবস দুটির পরিবর্তে উত্তম দুটি দিবস তোমাদেরকে দিয়েছেন- ঈদুল...
Read More---

ইসলামের দৃষ্টিতে বিশ্ব ভালবাসা দিবস (Valentine day)

Views:
2

A+ A-
 ইসলামের দৃষ্টিতে বিশ্ব ভালবাসা দিবস (Valentine day)ইসলামের দৃষ্টিতে বিশ্ব ভালবাসা দিবস (Valentine day)ভালবাসার পরিচয় ‘ভালবাসা’ এক পবিত্র জিনিস যা আল্লাহ রাব্বুল আলামীন এর পক্ষ হতে আমরা পেয়েছি। ভালবাসা’ শব্দটি ইতিবাচক। আল্লাহ তা‘আলা সকল ইতিবাচক কর্ম-সম্পাদনকারীকে ভালবাসেন। আল্লাহ তা‘আলা বলেন,وَلَا تُلْقُوا بِأَيْدِيكُمْ إِلَى التَّهْلُكَةِ وَأَحْسِنُوا إِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ الْمُحْسِنِينَ‘‘এবং স্বহস্তে নিজেদেরকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিয়ো না। তোমরা সৎকর্ম কর, নিশ্চয় আল্লাহ্‌ মুহসিনদের ভালবাসেন।’’(সূরা আল-বাকারা:১৯৫)ভুলের পর ক্ষমা প্রার্থনা করা এবং পবিত্রতা অবলম্বন করা এ দুটিই ইতিবাচক কর্ম। তাই আল্লাহ তাওবাকারী ও পবিত্রতা অবলম্বনকারীদেরকেও ভালবাসেন। আল্লাহ বলেন,إِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ التَّوَّابِينَ وَيُحِبُّ الْمُتَطَهِّرِينَ‘‘নিশ্চয়ই আল্লাহ্‌ তাওবাকারী ও পবিত্রতা অবলম্বনকারীদেরকে ভালবাসেন।’’(সূরা আল-বাকারা:২২২)তাকওয়া সকল কল্যাণের মূল। তাই আল্লাহ মুত্তাকীদেরকে খুবই ভালবাসেন। তিনি বলেন,فَإِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ الْمُتَّقِين‘‘আর নিশ্চয় আল্লাহ মুত্তাকীদেরকে ভালবাসেন।’’(সূরা আল ইমরান:৭৬)পবিত্র এ...
Read More---

করোনা ভাইরাস ও আল্লাহ তা‘আলার হিকমাহ

Views:
7

A+ A-
 করোনা ভাইরাস ও আল্লাহ তা‘আলার হিকমাহকরোনা ভাইরাস ও আল্লাহ তা‘আলার হিকমাহ মাসজিদে নববীর জুমার খুতবার বাংলা অনুবাদ [তাং 27.03.2020]খতীব: শাইখ ড. আলী বিন আব্দুর রহমান হুযাইফাহে মানবজাতি! আপনারা লক্ষ্য করছেন যে, পৃথিবীবাসীর উপর দুর্যোগ নেমে এসেছে। তারা রোগাক্রান্ত হচ্ছে। শুনতে পাচ্ছেন যে, একটি ভাইরাস মানুষকে আকস্মিকভাবে আক্রান্ত করছে ও দ্রুতই ছড়িয়ে পড়ছে এবং তা খুবই ভায়াবহ। এই ভাইরাসটি যে কোনো বয়সের মানুষকে আক্রান্ত করতে পারে। তা মানবসভ্যতাকে হুমকি দিচ্ছে।হে আল্লাহ্! আমাদের সাথে আপনি আপনার দয়া, বদান্যতা, করুণা, ইহসান ও ক্ষমার আচরণ করুন। আমাদের সাথে বদলা ও হিসাব গ্রহণকারীর ন্যায় আচরণ করবেন না। আপনি নিজগুণে আমাদের প্রতি সদয় হোন। আমরা পাপ ও অনিষ্টতার কারণে- যা আমাদের প্রাপ্য সে অনুযায়ী শাস্তি দিবেন না। হে পরিপূর্ণ দয়া ও উদারতার মালিক, হে মহামহিম ও সম্মানের অধিকারী।🔉🔉 ।।। প্রথম খুৎবা ।।।🔊🔊الحمد لله رب الأرض والسماء، الوهاب للنعماء، يكشف البأساء والضراء، ويرفع البلاء، ذو الرحمة الواسعة والحكمة البالغة، لربي الحمد والشكر على آلائه كلها ما علمنا منها وما لم نعلم، وأشهد أن لا إله...
Read More---

দোয়া কবুল হওয়ার শর্তগুলো কি কি; যাতে দোয়াটি আল্লাহ্‌র কাছে কবুল হয়

Views:
9

A+ A-
 দোয়া কবুল হওয়ার শর্তগুলো কি কি; যাতে দোয়াটি আল্লাহ্‌র কাছে কবুল হয়প্রশ্ন: দোয়া কবুল হওয়ার শর্তগুলো কি কি; যাতে দোয়াটি আল্লাহ্‌র কাছে কবুল হয়?উত্তর:আলহামদুলিল্লাহ।দোয়া কবুল হওয়ার বেশকিছু শর্ত রয়েছে। যেমন:১. আল্লাহ্‌ ছাড়া অন্য কাউকে না ডাকা। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইবনে আব্বাস (রাঃ) কে উদ্দেশ্য করে বলেন: “যখন প্রার্থনা করবে তখন শুধু আল্লাহ্‌র কাছে প্রার্থনা করবে এবং যখন সাহায্য চাইবে তখন শুধু আল্লাহ্‌র কাছে সাহায্য চাইবে।”[সুনানে তিরমিযি (২৫১৬), আলবানী ‘সহিহুল জামে’ গ্রন্থে হাদিসটিকে সহিহ আখ্যায়িত করেছেন]এটাই হচ্ছে আল্লাহ্‌র বাণীর মর্মার্থ “আর নিশ্চয় মসজিদসমূহ আল্লাহ্‌রই জন্য। কাজেই তোমরা আল্লাহ্‌র সাথে অন্য কাউকে ডেকো না।”[সূরা জিন্‌, আয়াত: ১৮] দোয়ার শর্তগুলোর মধ্যে এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শর্ত। এ শর্ত পূরণ না হলে কোন দোয়া কবুল হবে না, কোন আমল গৃহীত হবে না। অনেক মানুষ রয়েছে যারা নিজেদের মাঝে ও আল্লাহ্‌র মাঝে মৃতব্যক্তিদেরকে মাধ্যম বানিয়ে তাদেরকে ডাকে। তাদের ধারণা যেহেতু তারা পাপী ও গুনাহগার, আল্লাহ্‌র কাছে তাদের কোন মর্যাদা নেই; তাই এসব নেককার লোকেরা...
Read More---

দোয়া করার কিছু আদব-কায়দা

Views:
4

A+ A-
 দোয়া করার কিছু আদব-কায়দাপ্রশ্ন: দোয়া করার আদবসমূহ কি কি? এর পদ্ধতি কি? এর ওয়াজিব ও সুন্নতসমূহ কি কি? দোয়া কিভাবে শুরু করতে হয় ও কিভাবে শেষ করতে হয়? আখেরাতের বিষয়াবলির আগে দুনিয়াবী বিষয়ে দোয়া করা যায় কি? দোয়া করার সময় হাত তোলার শুদ্ধতা কি; শুদ্ধ হলে এর পদ্ধতি কি?উত্তর:আলহামদুলিল্লাহ।এক:নিশ্চয় আল্লাহ তাঁর কাছে চাওয়াটা ও সবকিছু তাঁর থেকে প্রত্যাশা করাটা পছন্দ করেন। যে ব্যক্তি তাঁর কাছে চায় না তিনি তার ওপর রাগ করেন। তিনি তাঁর বান্দাদেরকে তাঁর কাছে চাওয়া বা প্রার্থনা করার প্রতি উদ্বুদ্ধ করেছেন। তিনি বলেন: “আর তোমাদের রব বলেছেন, ‘তোমরা আমাকে ডাক, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দিব” [সূরা গাফির, আয়াত: ৬০]ইসলামে রয়েছে দোয়ার মহান মর্যাদা। এমনকি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এমন কথাও বলেছেন: “দোয়া-ই ইবাদত”[সুনানে তিরমিযি (৩৩৭২), সুনানে আবু দাউদ (১৪৭৯), সুনানে ইবনে মাজাহ (৩৮২৮), আলবানী ‘সহিহুত তিরমিযি’ গ্রন্থে (২৫৯০) হাদিসটিকে সহিহ আখ্যায়িত করেছেন]আল্লাহই ভাল জানেন।দুই:দোয়ার আদবসমূহ:১। দোয়াকারীকে আল্লাহর রুবুবিয়্যত, উলুহিয়্যত ও আসমা-সিফাতের প্রতি একত্ববাদী হতে হবে। আল্লাহ তাআলা কর্তৃক দোয়া...
Read More---

শুক্রবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২১

সালামের আগে শেষ তাশাহ্‌হুদের পরের দু‘আ (দু‘আ-এ মাসূরাহ্‌)

Views:
18

A+ A-
 সালামের আগে শেষ তাশাহ্‌হুদের পরের দু‘আ (দু‘আ-এ মাসূরাহ্‌)সালামের আগে শেষ তাশাহ্‌হুদের পরের দু‘আ (দু‘আ-এ মাসূরাহ্‌)নবী মুবাশ্‌শির (সাঃ) নামাযে বহু প্রকার দুআ (প্রার্থনা) করতেন। এক এক সময়ে এক এক প্রকার দুআ তিনি পাঠ করে আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করতেন। সাহাবাগণকে ‘তাহিয়্যাত’ শিখানোর পর বলেছিলেন, “এরপর তোমাদের মধ্যে যার যা ইচ্ছা ও পছন্দ সেই দুআ বেছে নিয়ে দুআ করা উচিৎ।” (বুখারী ৮৩৫, মুসলিম, মিশকাত ৯০৯নং) অবশ্য সেই দুআ অপেক্ষা আর কোন্‌ দুআ অধিকতর পছন্দনীয় হতে পারে, যা তিনি নিজে পড়েছেন বা অপরকে শিখিয়েছেন? তাঁর ঐ সকল দুআকে ‘দুআয়ে মাসূরাহ্‌’ বলা হয়, যা নিম্নরুপ:-এক:اَللّهًمَّ إِنِّيْ أَعُوْذُ بِكَ مِنَ الْمَأْثَمِ وَ مِنَ الْمَغْرَمِ।উচ্চারণ: আল্লা-হুম্মা ইন্নী আঊযু বিকা মিনাল মা’সামি অ মিনাল মাগরাম।অর্থ: হে আল্লাহ! আমি তোমার নিকট পাপ ও ঋণ হতে পানাহ চাচ্ছি। (বুখারী, মুসলিম, প্রভৃতি, মিশকাত ৯৩৯নং)দুই:اَللّهُمَّ إِنِّيْ أَعُوْذُ بِكَ مِنْ شَرِّ مَا عَمِلْتُ وَمِنْ شَرِّ مَا لَمْ أَعْمَلْ।উচ্চারণ: আল্লা-হুম্মা ইন্নী আঊযু বিকা মিন শার্রি মা আমিলতু অ মিন শার্রি মা লাম আ’মাল।অর্থ:...
Read More---

বৃহস্পতিবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২১

ফরয নামাযের পর পঠনীয় যিকর ও দুআ

Views:
19

A+ A-
 ফরয নামাযের পর পঠনীয় যিকর ও দুআ ফরয নামাযের পর পঠনীয় যিকর ও দুআ এক:أَسْتَغْفِرُ الله উচ্চারণ:- আস্তাগফিরুল্লাহ্‌, অর্থ:- আমি আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করছি। (৩ বার) দুই:اَللّهُمَّ أَنْتَ السَّلاَمُ وَمِنْكَ السَّلاَمُ تَبَارَكْتَ يَاذَا الْجَلاَلِ وَالإِكْرَامِউচ্চারণ:- আল্লা-হুম্মা আন্তাস সালা-মু অমিন্‌কাস সালা-মু তাবা-রাকতা ইয়া যাল জালা-লি অল ইকরা-ম।অর্থ:- হে আল্লাহ! তুমি শান্তি (সকল ত্রুটি থেকে পবিত্র) এবং তোমার নিকট থেকেই শান্তি। তুমি বরকতময় হে মহিমময়, মহানুভব! (মুসলিম ১/৪১৪)তিন:لاَ إِلهَ إِلاَّ الله وَحْدَهُ لاَ شَرِيْكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَ هُوَ عَلى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيْرٌউচ্চারণ:- “ লা ইলাহা ইল্লাল্লা-হু অহ্‌দাহু লা শারীকা লাহ্‌, লাহুল মুলকু অলাহুলহামদু অহুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন ক্বাদীর।অর্থ:- আল্লাহ ব্যতীত কোন সত্য মাবুদ নেই, তিনি একক, তাঁর কোন অংশী নেই, তাঁরই জন্য সমস্ত রাজত্ব, তাঁরই সমস্ত প্রশংসা এবং তিনি সর্ব বিষয়ে শক্তিমান।চার:اَللّهُمَّ لاَ مَانِعَ لِمَا أَعْطَيْتَ وَلاَ مُعْطِىَ لِمَا مَنَعْتَ وَلاَ يَنْفَعُ ذَا...
Read More---

বইঃ ফাযায়িলে আ‘মাল - ফ্রি ডাউনলোড

Views:
5

A+ A-
বইঃ ফাযায়িলে আ‘মাল - ফ্রি ডাউনলোডবইঃ ফাযায়িলে আ‘মাল - ফ্রি ডাউনলোডসংক্ষিপ্ত বর্ণনাঃ মুসলিম হিসেবে আমাদের প্রবণতা রয়েছে ফাযীলাত বিষয়ক আমল গুলোর প্রতি গুরুত্ব দেয়ার। কিন্তু বেশী ফাযীলাত পাওয়ার নেশায় পড়ে আমাদের মাঝে অনেকেই যইফ ও জাল হাদীসের উপর আমাল করে আমল বিনষ্ট করছি। এমনকি ফাযায়িল সম্পর্কিত বই গুলোতে শুধু জাল যইফ হাদীস নয় বরং শিরক ও বিদআতের যেমন আলোচনা এসেছে যা আমাদেরকে শিরক  ও বিদআতের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। ফাযীলাত সম্পর্কিত হাদীস গুলোর মধ্যে এক-চতুর্থাংশ হাদীসগুলোই সমালোচিত। কিন্তু দুঃখের বিষয় আমাদের আমল এই এক চতুর্থাংশ হাদীসগুলো নিয়ে কিন্তু বাকী তিন-চতুর্থাংশহাদীস নিয়ে আমাদের মাথাব্যথা নেই। আবার কুরআনেও যে ফাযীলাত সম্পর্কিত আয়াতগুলো নিয়ে আলোচনা হচ্ছে না। এই বইটিতে প্রথমেই কুরআনের আলোকে ফযীলাত সম্পর্কিত আয়াত গুলো আলোচিত হয়েছে। আবার আমলের ফাযীলাত সম্পর্কে আমরা অবগত হলেও আক্বীদার গুরুত্ব ও এর ফাযীলাত সম্পর্কিত যে কুরআনের আয়াত ও হাদীস গুলো এসেছে তা নিয়ে আমাদের আগ্রহ নেই। অথচ সব আমল কবূলের পূর্বশর্তই হলো আক্বীদা সঠিক হওয়া।বইটিতে কয়েকটি অংশ রয়েছে যা না উল্লেখ করা...
Read More---