Drop Down MenusCSS Drop Down MenuPure CSS Dropdown Menu

See Our Articles In Different Styles... Grid View List View

শনিবার, ২১ নভেম্বর, ২০২০

অযু ব্যতীত কুরআনুল কারিম স্পর্শ করার বিধান

Views:
14

A+ A-
  প্রথম ফতোয়াঅযু ব্যতীত কুরআনুল কারিম স্পর্শ করার বিধানশায়খ আব্দুল্লাহ বিন বায রাহিমাহুল্লাহকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল: অযু ব্যতীত মুসহাফ স্পর্শ করা অথবা একস্থান থেকে অপর স্থানে নেওয়ার বিধান কি? এবং অযু ব্যতীত কুরআন তিলাওয়াত করার বিধান কি?তিনি উত্তরে বলেন: “জমহুর (অধিকাংশ) আহলে ইলমের নিকট অযু ব্যতীত মুসহাফ স্পর্শ করা জায়েয নয়। চার ইমামের ফতোয়া এটাই। নবী সাল্লাল্লাহু ‘‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাহাবীগণ এ ফতোয়া প্রদান করতেন। আমর ইবনে হাযম রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত একটি সহি হাদিসে এসেছে, যা গ্রহণ করতে কোনো সমস্যা নেই। নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইয়ামান বাসীদের নিকট লিখে পাঠান:((أَنْ  لَا يَمَسَّ الْقُرْآنَ إِلَّا طَاهِرٌ)).“পবিত্র সত্তা ব্যতীত কেউ কুরআন স্পর্শ করবে না”। সনদের বিচারে হাদিসটি জায়্যিদ। এ হাদিসের একাধিক সনদ রয়েছে, যার একটি অপরটি দ্বারা শক্তিশালী হয়। অতএব ছোট-বড় উভয় প্রকার নাপাকী থেকে পবিত্রতা অর্জন ব্যতীত কোনো মুসলিমের পক্ষে মুসহাফ স্পর্শ করা বৈধ নয়। অনুরূপ এক জায়গা থেকে অপর জায়গায় স্থানান্তর করাও বৈধ নয় যদি স্থানান্তরকারী নাপাক...
Read More---

কুরআনুল কারিমের কসম করার বিধান

Views:
4

A+ A-
কুরআনুল কারিমের কসম করার বিধান কারো নামে কসম করার অর্থ তাকে সম্মান দেওয়া ও তার সত্তাকে পবিত্র জ্ঞান করা। এ জাতীয় সম্মানের হকদার একমাত্র আল্লাহ ‘তাআলা। যে আল্লাহ ‘তাআলা ব্যতীত কোনো সত্তার নামে কসম বা শপথ করল সে মূলত আল্লাহর সম্মান ও অধিকারে ঐ সত্তাকে শরিক ও অংশীদার করল। অতএব এটা শিরক। আল্লাহর নামে মিথ্যা কসম করা কবিরা গুনাহ, তবে তা শিরক নয়। শিরক কবিরা গুনা থেকেও বড়, হোক সেটা ছোট শিরক। যে পীরের নামে কসম করল, সে পীরকে আল্লাহর সমকক্ষ স্থির করল; যে নবী-অলি-বুজর্গের নামে কসম করল সে তাদেরকে আল্লাহর সমকক্ষ নির্ধারণ করল; অনুরূপ আল্লাহ ও তার গুণাগুণ ব্যতীত কোনো বস্তুর নামে যে কসম করল, সে আল্লাহর অধিকার তথা বিশেষ সম্মানে ঐ বস্তুকে শরিক করল। ওমর রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: ((مَنْ حَلَفَ بِغَيْرِ اللَّهِ فَقَدْ كَفَرَ أَوْ أَشْرَكَ)). وقال ابن مسعود رضي الله عنه: ((لأَنْ أَحْلِفَ بِاللَّهِ كَاذِبًا أَحَبُّ إِلَيَّ مِنْ أَنْ أَحْلِفَ بِغَيْرِهِ صَادِقًا)). “যে ব্যক্তি আল্লাহ ব্যতীত কারো নামে শপথ করল সে কুফরি করল, অথবা শিরক করল”।[1]  ইবনে...
Read More---

নবী আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর চরিত্র ও গুণাবলি

Views:
8

A+ A-
নবী আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর চরিত্র ও গুণাবলি  নবীজির চারিত্রিক গুণাবলি: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন সুন্দর আকৃতিবিশিষ্ট, সৌরভে সুবাসিত, গঠনে মধ্যম, দেহে সবল, মস্তক ছিল বড়, দাড়ি ছিল ঘন, হস্ত ও পদ-দ্বয় ছিল মাংসল, উভয় কাঁধ ছিল বড়, চেহারায় ছিল রক্তিম ছাপ, নেত্র দ্বয় ছিল কালো, চুল ছিল সরল, গণ্ড দ্বয় কোমল। চলার সময় ঝুঁকে চলতেন, মনে হত যেন উঁচু স্থান হতে নিচুতে অবতরণ করছেন। যদি কোন দিকে ফিরতেন, পূর্ণ ফিরতেন। মুখমণ্ডলের ঘাম সুঘ্রাণের কারণে মনে হত সিক্ত তাজা মুক্তো। তার উভয় কাঁধের মাঝখানে নবুয়তের মোহর ছিল্তঅর্থাৎ সুন্দর চুল ঘেরা গোশতের একটি বাড়তি অংশ। নবীজীর চরিত্র: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন সুমহান, পূর্ণ ও শ্রেষ্ঠতর চরিত্রে সুসজ্জিত, সবদিকে অতুলনীয়। মহান আল্লাহ বলেন : وَإِنَّكَ لَعَلى خُلُقٍ عَظِيمٍ (سورة القلم:৪) "এবং নিশ্চয় তুমি মহান চরিত্রে অধিষ্ঠিত"। (সূরা কালাম :৪) আমরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উৎকৃষ্ট চরিত্রের কতিপয় দিক্তবিশেষত: তাঁর শিষ্টাচার সম্পর্কে নিম্নে আলোকপাত করছি, যাতে...
Read More---

ঘুমানো এবং জাগ্রত হওয়ার আদব

Views:
5

A+ A-
ঘুমানো এবং জাগ্রত হওয়ার আদব ঘুম আল্লাহ তাআলার একটি বিশাল নেয়ামত , এর মাধ্যমে তিনি নিজ বান্দাদের উপর বিরাট অনুগ্রহ করেছেন। এবং তাদের জন্য সহজ করে দিয়েছেন। আর নেয়ামতের দাবি হল শুকরিয়া আদায় করা তথা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা। আল্লাহ তাআলা বলেন : وَمِنْ رَحْمَتِهِ جَعَلَ لَكُمُ اللَّيْلَ وَالنَّهَارَ لِتَسْكُنُوا فِيهِ وَلِتَبْتَغُوا مِنْ فَضْلِهِ وَلَعَلَّكُمْ تَشْكُرُونَ ﴿73﴾ (القصص 73) তিনিই স্বীয় রহমতে তোমাদের জন্যে রাত ও দিন করেছেন যাতে তোমরা রাত্রে বিশ্রাম গ্রহণ কর ও তার অনুগ্রহ অন্বেষণ কর এবং যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর। [1]  وقال سبحانه وَجَعَلْنَا نَوْمَكُمْ سُبَاتًا. ﴿النبأ : ৯﴾ আল্লাহ তাআলা আরও বলেন:তোমাদের নিদ্রাকে করেছি ক্লান্তি দূরকারী। [2] দিনের ক্লান্তিকর চলাফেরার পর রাত্রে শরীরের প্রশান্তি শরীর সুস্থ থাকাকে সাহায্য করে।অনুরূপ ভাবে শরীরের বর্ধন এবং কর্ম চাঞ্চল্যতেও সাহায্য করে। যাতে করে ঐ দায়িত্ব পালন করতে পারে যার জন্য আল্লাহ তাআলা তাকে সৃষ্টি করেছেন। মানুষের বেঁচে থাকার জন্যে যা কিছু অতি জরুরী ঘুম তার অন্যতম। মুমিন বান্দা যদি ঘুমের মাধ্যমে...
Read More---

ইসলামে খাবার গ্রহণের আদব

Views:
1

A+ A-
ইসলামে খাবার গ্রহণের আদবالحمد لله رب العالمين، وصلى الله وسلم وبارك على نبينا محمدٍ وعلى آله وصحبه أجمعين. وبعد:বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে খাবার গ্রহণের আদব বিষয়ে আলোকপাত করতে চাই। কেননা খাওয়া-দাওয়া আমাদের প্রাত্যহিক বিষয়। তাই এ বিষয়ের আদব ভাল করে রপ্ত করাও জরুরি। উলামগণ এ বিষয়টিকে বিশ্লিষ্ট আকারে বর্ণনা করেছেন। ব্যাখ্যা করেছেন বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে। কেননা এ বিষয়ে বহু হাদীস, ও শরয়ী টেক্সট রয়েছে। শরীয়ত মানবজীবনের সকল দিককেই যথার্থরূপে গুরুত্ব দিয়েছে। উপরন্তু যে দিকটি মুসলমানের জীবনে বেশি উপস্থিত সে দিকটির উপর শরীয়তের গুরুত্ব প্রদানের মাত্রাও সমানুপাতিক হারে অধিক।• খাদ্য বিষয়ক অথবা খাবার গ্রহণের আদব অনেক; খাবার গ্রহণের আদবের মধ্যে হল:এক: খাবার গ্রহণের পূর্বে হাত ধৌত করা। নাসায়ী শরীফের একটি সহীহ হাদীসে এসেছে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাহি ওয়াসাল্লাম ' যখন জুনুব (স্বামী-স্ত্রী মিলনজনিত অপবিত্র) অবস্থায় ঘুমাতে যেতেন তখন তিনি ওজু করে নিতেন। আর যখন তিনি খাবার গ্রহণের ইচ্ছা করতেন তখন হাত ধুয়ে নিতেন।) হাদীসটি আলোচ্য মাসআলার ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।দুই: খাবার গ্রহণের পূর্বে আল্লাহর...
Read More---

জুম‘আর নামায

Views:
6

A+ A-
জুম‘আর নামায জুমআর নামায প্রত্যেক সাবালক জ্ঞান-সম্পন্ন পুরুষের জন্য জামাআত সহকারে ফরয। মহান আল্লাহ বলেন, (يَا أَيُّهَا الَّذِيْنَ آمَنُوْا إِذَا نُوْدِيَ لِلصَّلاَةِ مِنْ يَّوْمِ الْجُمُعَةِ فَاسْعَوْا إِلَى ذِكْرِ اللهِ وَذَرُوا الْبَيْعَ، ذَلِكُمْ خَيْرٌ لَّكُمْ إِنْ كُنْتُمْ تَعْلَمُوْنَ) অর্থাৎ, হে ঈমানদারগণ! যখন জুমআর দিন নামাযের জন্য আহবান করা হবে, তখন তোমরা সত্বর আল্লাহর স্মরণের জন্য উপস্থিত হও এবং ক্রয়-বিক্রয় বর্জন কর। এটিই তোমাদের জন্য কল্যাণকর, যদি তোমরা উপলব্ধি কর। (কুরআন মাজীদ ৬২/৯) মহানবী (সাঃ) বলেন, “দুনিয়াতে আমাদের আসার সময় সকল জাতির পরে। কিন্তু কিয়ামতের দিন আমরা সকলের অগ্রবর্তী। (সকলের আগে আমাদের হিসাব-নিকাশ হবে।) অবশ্য আমাদের পূর্বে ওদেরকে (ইয়াহুদী ও নাসারাকে) কিতাব দেওয়া হয়েছে। আমরা কিতাব পেয়েছি ওদের পরে। এই (জুমআর) দিনের তা’যীম ওদের উপর ফরয করা হয়েছিল। কিন্তু ওরা তাতে মতভেদ করে বসল। পক্ষান্তরে আল্লাহ আমাদেরকে তাতে একমত হওয়ার তওফীক দান করেছেন। সুতরাং সকল মানুষ আমাদের থেকে পশ্চাতে। ইয়াহুদী আগামী দিন (শনিবার)কে তা’যীম করে (জুমআর দিন বলে মানে) এবং নাসারা...
Read More---

মোবাইল ফোন ব্যবহার: বৈধতার সীমা কতটুকু?

Views:
10

A+ A-
মোবাইল ফোন ব্যবহার: বৈধতার সীমা কতটুকু? লেখকের কথা মোবাইল ফোনকে কেন্দ্র করে একটি বই লিখার ইচ্ছা বহুদিন থেকেই আমার ছিল। এই বই প্রকাশের মাধ্যমে সে ইচ্ছা পূরণ হতে যাচ্ছে। তাই মহান আল্লাহর দরবারে জানাই লাখো-কোটি শুকরিয়া। যুগে যুগে বিজ্ঞানীগণ যত নতুন নতুন জিনিস আবিষ্কার করেছেন হক্বানী উলামায়ে কেরাম নিরলস প্রচেষ্টার মাধ্যমে কোরআন-হাদিস মন্থন করে সেসব ক্ষেত্রে শরিয়তের দৃষ্টিভঙ্গি ও তৎসম্পর্কিত যাবতীয় মাসআলা-মাসায়েল অত্যন্ত সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে লিপিবদ্ধ করে গেছেন। ভবিষ্যতেও যত নতুন জিনিস আবিষ্কার হবে উলামায়ে কেরাম কোরআন ও সুন্নাহের আলোকে তার সঠিক সমাধান পেশ করে যাবেন, ইনশাআল্লাহ। বর্তমান বিশ্বে যেসব নতুন আবিষ্কার অতি দ্রুত শহর-বন্দর ও গ্রাম-গঞ্জের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে পড়েছে তন্মধ্যে মোবাইল ফোন একটি উল্লেখযোগ্য আবিষ্কার। ধনী-গরীব, পুরুষ-মহিলা, যুবক-বৃদ্ধ- সকলের হাতেই এখন মোবাইল ফোন শোভা পায়। ক্ষুদ্র এই যন্ত্রটি আবিষ্কারের ফলে একদিকে যেমন সুযোগ-সুবিধার বিশাল দ্বার উন্মুক্ত হয়েছে তেমনি মোবাইলের মাধ্যমে মহামূল্যবান সময় নষ্টসহ নানাবিধ গুনাহের কাজে জড়িয়ে পড়ারও সুযোগ সৃষ্টি...
Read More---

দাড়ি রাখা ওয়াজিব

Views:
6

A+ A-
দাড়ি রাখা ওয়াজিব  বিসমিল্লাহির রাহিমানির রাহীম সকল হামদ )সম্ভ্রমপূর্ণ প্রশংসা( আল্লাহর, যিনি সৃষ্টিকুলের রব। আর প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওপর সালাত ও সালাম পেশ করছি। দাড়ি আল্লাহর একটি মহান ও বড় নি‘আমত। ইসলামের চিহ্ন বলে বিবেচিত। দাড়ি মানেই পুরুষত্ব, এটি পুরুষত্বের পরিচয়, মুসলিমের সৌন্দর্য। দাড়ি কেবল কিছুসংখ্যক চুল রাখা এমনটি নয়। এটি মহান আল্লাহর প্রকাশ্য নিদর্শনসমূহের অন্যতম নিদর্শন। এর দ্বারা আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত হওয়া যায়। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﴿ذَٰلِكَۖ وَمَن يُعَظِّمۡ شَعَٰٓئِرَ ٱللَّهِ فَإِنَّهَا مِن تَقۡوَى ٱلۡقُلُوبِ ٣٢ ﴾ [الحج: ٣٢]  “আর কেউ আল্লাহর নিদর্শনাবলীকে সম্মান করলে এটা তার হৃদয়ের তাকওয়া হতে উদ্ভূত বা আল্লাহ সচেতনতার লক্ষণ।” [সূরা আল-হাজ, আয়াত: ৩২] শাইখ মুহাম্মাদ ইবন সালেহ আল-উসায়মীন রহ. বলেন, নবী-রাসূলদের সুন্নাত ও পথ নির্দেশনাই হলো দাড়ি রাখা। সকল নবীর দাড়ি ছিল। কেউই শেভ করে নি, দাড়িতে স্টইল করেন নি। মহান আল্লাহ নবী হারূন আলাইহিস সালামের প্রসঙ্গ বর্ণনা করতে গিয়ে বলেন, যখন হারূন আলাইহিস সালাম তার ভাই মূসা আলাইহিস সালামকে...
Read More---

মেহমানের মেহমানদারি

Views:
2

A+ A-
সূচীপত্র ক্রম      শিরোনাম ১ ভূমিকা ২ আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মেহমানদারি ৩ ইবরাহীম আলাইহিস সালামের মেহমানদারি ৪ আরবদের মেহমানদারি ৫ সাহাবীদের মেহমানদারি ৬ মেহমানের জন্য করণীয় আদাব ৭ মেজবানের করণীয় ৮ মেহমানদের সাথে যেসব আচরণ করা উচিৎ ভূমিকা إِنَّ الْحَمْدُ للهِ، نَحْمَدُهُ وَنَسْتَعِيْنُهُ وَنَسْتَغْفِرُهُ، وَنَعُـوْذُ بِاللهِ مِنْ شُرُوْرِ أَنْفُسِنَا، وَمِنْ سَيِّئَاتِ أَعْمَالِنَا، مَنْ يَّهْدِهِ اللهُ فَلاَ مُضِلَّ لَهُ، وَمَنْ يُّضْلِلِ اللهُ فَلاَ هَادِيَ لَهُ، وَأَشْهَدُ أَنْ لاَّ إِلَهَ إِلاَّ اللهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيْكَ لَهُ، وَأَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُهُ وَرَسُوْلُهُ নিশ্চয় যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহ তা‘আলার জন্য। আমরা তাঁরই প্রশংসা করি, তাঁর কাছে সাহায্য চাই, তাঁর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করি। আল্লাহর নিকট আমরা আমাদের প্রবৃত্তির অনিষ্টতা ও আমাদের কর্মসমূহের অকল্যাণ থেকে আশ্রয় কামনা করি। আল্লাহ যাকে হিদায়াত দেন, তাকে গোমরাহ করার কেউ নেই। আর যাকে গোমরাহ করেন তাকে হিদায়াত দেওয়ারও কেউ...
Read More---

কুর’আনের অর্থ না বুঝার কারণে আপনি প্রতিদিন যে ১০টি জিনিস হারাচ্ছেন!

Views:
2

A+ A-
কুর’আনের অর্থ না বুঝার কারণে আপনি প্রতিদিন যে ১০টি জিনিস হারাচ্ছেন!কুর’আনের অর্থ না বুঝার কারণে আপনি প্রতিদিন যে ১০টি জিনিস হারাচ্ছেন!১-কুর’আন নাযিলের উদ্দেশ্য বুঝতে ব্যর্থ হচ্ছেন !আপনি যদি কুর’আনের অর্থ না বুঝেই কেবল উচ্চারণ করে পড়তে থাকেন, তাহলে কুর’আন নাযিলের মূল উদ্দেশ্য হারিয়ে যাবে। আল্লাহ বলেন,“এটি একটি বরকতময় কিতাব, যা আমি আপনার প্রতি বরকত হিসেবে অবতীর্ণ করেছি, যাতে মানুষ এর আয়াতসূহ লক্ষ্য করে এবং বুদ্ধিমানগণ যেন তা অনুধাবন করে”। [সূরা সা’দ ২৯]কিভাবে এই উদ্দেশ্য আমাদের দ্বারা বাস্তবায়িত হবে যদি আমরা কুর’আন কি বলছে তা বুঝতে না পারি!কোন ব্যক্তির পক্ষে কি সর্বদা অনুবাদ বহন করা সম্ভব, কিংবা সালাতে যখন কুর’আন তিলাওয়াত করা হয় তখন কি আমাদের পক্ষে কুর’আনের অনুবাদ বহন করা সম্...
Read More---

শিশুদের নাম রাখার আদবসমূহ

Views:
2

A+ A-
শিশুদের নাম রাখার আদবসমূহপ্রশ্ন: আমি আমার ছেলের নাম রাখতে চাই। এ সংক্রান্ত ইসলামী আদবগুলো কি কি?উত্তর:আলহামদুলিল্লাহ।নিঃসন্দেহে নামের বিষয়টি মানুষের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর অন্যতম। কারণ কারো নাম হচ্ছে তার পরিচায়ক ও তাকে নির্দেশক। তার সাথে যোগাযোগ করা ও তার পক্ষ থেকে যোগাযোগ করার জন্য নাম জরুরী। নাম ব্যক্তির শোভা ও প্রতীক; যা দিয়ে দুনিয়া ও আখেরাতে তাকে ডাকা হবে। নাম ব্যক্তির ধর্মীয় পরিচয় তুলে ধরে ও নির্দেশ করে যে, সে অমুক ধর্মের অনুসারী। মানুষের সহজাত প্রবৃত্তিতে নামের নানা রকম বিবেচনা ও নির্দেশনা রয়েছে। মানুষের কাছে নাম পোশাকের মত। খাটো হলেও খারাপ দেখায়, আবার লম্বা হলেও খারাপ দেখায়।  যে কোন নাম রাখার মূলবিধান হচ্ছে– বৈধতা। তবে কিছু কিছু নামের ব্যাপারে শরয়ি নিষেধাজ্ঞা থাকায় সেগুলো পরিহার করা বাঞ্ছনীয়; যেমন:-          আল্লাহ্‌ ছাড়া অন্য কারো আব্‌দ বা দাস হিসেবে নামে নাম রাখা; সেটা কোন প্রেরিত নবীর দাস হোক কিংবা কোন নৈকট্যশীল ফেরেশতার দাস হোক। কোন অবস্থায় আল্লাহ্‌ ছাড়া অন্য কারো আব্‌দ বা দাস হিসেবে নাম রাখা জায়েয নয়। গাইরুল্লাহ্‌র আব্‌দ...
Read More---